কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
এই তিন প্রতিষ্ঠানের তুলনায় দেরিতে শুরু করেও, পরীক্ষায় এগচ্ছে মেদিনীপুর মেডিক্যাল ও স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন। ১৯ মে পর্যন্ত তারা যথাক্রমে ৯০০৭ ও ৭৭৩৮টি কোভিড পরীক্ষা করেছে। এই সাফল্যের কারণ কী? স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, এই কঠিন পরিস্থিতিতেও দিনে চারটি শিফটে পরীক্ষার কাজ চলছে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে। অন্যদিকে নাইসেড ও পিজিতে কাজ চলছে দুই থেকে তিনটি শিফটে।
রাজ্য সরকারের করোনা পরীক্ষা টিম সূত্রের খবর, শুধু আরটিপিসিআর নয়, পাশাপাশি ট্রু ন্যাট (নিউক্লিক অ্যাসিড অ্যামপ্লিফিকেশন টেস্ট) ও সিবি ন্যাট (কার্টিজ বেসড নিউক্লিক অ্যাসিড অ্যামপ্লিফিকেশন টেস্ট) পরীক্ষার মাধ্যমে ব্যাপক হারে পরীক্ষা বাড়িয়েছে বাংলা। ট্রু ন্যাট পোর্টেবল মেশিন হওয়ায় সহজেই অন্যত্র নেওয়া যায়। এর মাধ্যমে মূলত কোভিড নেগেটিভ কারা, তা নিশ্চিতকরণের কাজ চলছে। জরুরি অপারেশনের আগে যেখানে করোনা পরীক্ষা করে রোগী পজিটিভ বা নেগেটিভ জানা একান্ত জরুরি, সেখানে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে এলাকায় এলাকায় করোনার প্রাদুর্ভাব জানতে কমপক্ষে পাঁচটি ও সর্বোচ্চ ২৫টি নমুনার একত্রে পুল টেস্টিংও চলছে এই মেশিনে।
অন্যদিকে, যেসব ক্ষেত্রে দ্রুত রিপোর্ট পাওয়া অত্যন্ত জরুরি, সেখানে সিবি ন্যাট পরীক্ষা হচ্ছে। করোনাকে বাগে আনতে পরীক্ষা বাড়ানোর কথা বলছেন কমবেশি সব বিশেষজ্ঞই। রাজ্যেরও পরিকল্পনা তাই ধাপে ধাপে প্রতি জেলা এমনকী মহকুমাস্তরে পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানো।