কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
পুরসভা সূত্রের খবর, বিধাননগরের রাজারহাট অংশের কয়েকটি ওয়ার্ডে এবং সল্টলেকের ৩৫, ৩৬, ৩৮ নং ওয়ার্ডে এরকম একাধিক সেন্টার খোলা হয়েছে। সেখানে সবমিলিয়ে প্রায় ২০০-২৫০ জনকে রাখা হয়েছে। কিন্তু, যদি আরও বেশি মানুষকে নিরাপদ কেন্দ্রে সরাতে হয়, তখন চাপ হবে। তাই ঝড় থামার পরই প্রয়োজনে আশপাশের বড় স্কুল বাড়ি এবং নির্মীয়মান আবাসনগুলিতে প্রয়োজনে অতিরিক্ত মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, করোনা পর্বে বিধাননগরের এই জায়গাগুলিই মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হয়েছে, তাই এখানকার মানুষরা যাতে দূরত্ব বজায় রেখে, মাস্ক পরে এবং স্যানিটাইজ বয়বহার করে সাইক্লোন সেন্টারে থাকেন— সেটা নিশ্আিত করাই পুরসভার কাছে চ্যালেঞ্জ। একইভাবে রাজারহাটের পঞ্চায়েত এলাকার করোনা প্রভাবিত কিছু এলাকা থেকে কয়েকশো মানুষকে এভাবে নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে। সেখানেও এই বিষয়ে নজর রাখা হচ্ছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে। এদিকে এর মধ্যেই দত্তাবাদ এলাকায় আরও দু’জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের নমুনা পাওয়া গিয়েছে এরকম খবর এসেছে বলে জানান স্থানীয় কাউন্সিলার। তিনি বলেন, তাঁর ওয়ার্ড অত্যন্ত ঘিঞ্জি বসতি এলাকা। তাই করোনা এবং উম-পুন দুয়ে মিলে তাঁরা খুবই আতঙ্কিত। মানুষকে উদ্ধার করে আনার পাশাপাশি তাঁদের করোনা মুক্ত রেখে বাড়ি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টাও দেখতে হচ্ছে।