কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
মঙ্গলবার রাত থেকেই হুগলিতে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বুধবার সকাল থেকে বৃষ্টির সঙ্গে শুরু হয় ঝোড়ো হাওয়ার দাপট। দুপুরের পর সময় যত গড়িয়েছে উম-পুন এর দাপট ততোই তীব্র হয়েছে। সন্ধ্যার মুখে শ্রীরামপুর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ক্ষেত্রমোহন শা রোডে একটি পুরনো বাড়ির কিছু অংশ ভেঙে পড়ে। বাড়ির পাশে একটি বড় গাছ ভেঙে পড়ার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাড়িটি। তবে ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। হুগলির হরিপাল, ধনিয়াখালি, তারকেশ্বর, মগরায় একাধিক জায়গায় গাছ উপড়ে পড়ে। ছিঁড়ে গিয়েছে বিদ্যুতের তার। তার জেরে বিস্তীর্ণ এলাকায় বিকেলের পর থেকেই বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
ধনিয়াখালি, তারকেশ্বর, হরিপাল, চন্দননগর, চুঁচুড়া, চণ্ডীতলায় কাঁচা বাড়িতে থাকা বহু মানুষকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের থাকার জন্য ত্রাণ শিবিরের পাশাপাশি বিভিন্ন স্কুল এবং পুরসভার কমিউনিটি হলগুলি খুলে দেওয়া হয়।
বুধবার রাত পর্যন্ত জেলার অন্তত ৪০০ বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কোথাও দমকা হাওয়ার দাপটে বাড়ির চাল উড়ে যায়। কোথাও আবার গাছ উপড়ে পড়ার জেরে বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হওয়ার তীব্রতা দেখে জেলা প্রশাসনের আশঙ্কা, জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।