কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
জানা গিয়েছে, প্রতি বাড়িতে থার্মাল স্ক্রিনিং শুরু হয়েছে গত ১৩ মে থেকে। পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডে মোট বাড়ির সংখ্যা ২০ হাজার। ইতিমধ্যে ১০ শতাংশ বাড়ির প্রত্যেক সদস্যর থার্মাল স্ক্রিনিং সম্পূর্ণ। তবে এখনও পর্যন্ত কারও অস্বাভাবিক জ্বরের লক্ষণ মেলেনি বা কাউকে হাসপাতালে ভর্তি করার মতো পরিস্থিতি হয়নি। লাগাতার এই স্ক্রিনিং চলবে বলে পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে।
এদিকে, পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্যার্থেও এগিয়ে এসেছে পুরসভা। নিজস্ব তহবিল থেকেই এক হাজার টাকা পাঠানো হচ্ছে শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে। কয়েকদিন আগে পুরসভা এই প্রকল্পটি ঘোষণা করে। সব ওয়ার্ডে মাইকিং করা হয়। পরিযায়ী শ্রমিকদের আত্মীয়রা পুরসভায় গিয়ে লিখিত আবেদন করেন। অনেক শ্রমিক ভিন রাজ্যে থেকেই অনলাইনে আবেদন করেছেন। পুরসভার এক কর্তা বলেন, এখনও পর্যন্ত ১০৬ জন শ্রমিক আবেদন করেছেন। ৯৪ জনের অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া হয়েছে, বাকিদেরও দিয়ে দেওয়া হবে।