কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
দপ্তর সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, লকডাউনের মধ্যে ধান সংগ্রহের কাজ ব্যাহত হলেও ইচ্ছুক চাষিদের নাম নথিভুক্তকরণের কাজ চালু রাখা হয়েছিল। মূলত ঘরে বসেই সরকারি অ্যাপে ইচ্ছুক চাষিরা নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। তাই কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে বলে বিভাগীয় কর্তারা দাবি করেছেন।
হুগলি জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল জব্বার শেখ বলেন, খাদ্যসাথী, অন্নদাত্রী অ্যাপের মাধ্যমে ইচ্ছুক চাষিদের নাম নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় আমরা কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখতে পেরেছি। ইতিমধ্যেই আমাদের জেলার জন্য ধার্য লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের বেশি ধান আমরা সংগ্রহ করে ফেলেছি।