সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
সোমবার, ২০১৪ সালের পাশবিক নির্যাতন ও খুনের ঘটনায় চুঁচুড়া আদালত জোড়া ফাঁসির সাজা ঘোষণার পর থেকেই সমব্যথীরা মৃতার বাড়িতে ভিড় করেছিল। এদিনও ফোনে বা বাড়িতে গিয়ে গ্রামবাসীরা অনেকেই ওই পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। দীর্ঘ ছ’বছরের লড়াই সাফল্য আনায় গ্রামে উৎসব না হলেও বাসিন্দারা খুশিই হয়েছেন। বুধবার সেই খুশি ধরা পড়েছে গ্রামবাসীদের কথায়। মৃতার বাবা চিন্ময় মণ্ডল বলেন, ফাঁসির সাজা কার্যকরী হতে দেরি হলে আফশোস হবে। আমরা চাই ওদের দ্রুত ফাঁসি হোক। এর জন্যে যে কোনও লড়াইতে আমরা তৈরি। গ্রামবাসী জয়দেব দাস, প্রতাপ দাসেরা বলেন, যে জান্তব ঘটনা সেদিন সংঘটিত হয়েছিল বিচারক তা বিচার করেই ফাঁসি দিয়েছেন। আমরা খুশি যে মেয়েটির সঙ্গে মৃত্যুর পরে অন্তত ন্যায় হল। কিন্তু, ফাঁসি বিলম্বিত হলে খুবই আফশোস হবে। আমরা চাই দ্রুত ফাঁসি দেওয়া হোক।