সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
সিএসকের দুই ওপেনার ঋতুরাজ গাইকোয়াড ও ফাফ ডু’প্লেসি শুরু থেকেই মারমুখী মেজাজে ছিলেন। ওপেনিং জুটিতে ৭১ রান যোগ করেন তাঁরা। তবে নবম ওভারে যুজবেন্দ্র চাহালের বলে আউট হন ঋতুরাজ (৩৮)। পরের ওভারে ডু’প্লেসিকে (৩১) ফেরান গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তিনে নামা মঈন আলি ১৮ বলে ২৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসে খেলে স্কোরবোর্ড কিছুটা এগিয়ে দেন। শেষ পাঁচ ওভারে জয়ের জন্য ৩২ রান প্রয়োজন ছিল ধোনিদের। ১৬তম ওভারে অম্বাতি রায়াডুর (৩২) উইকেট নেন হার্শল। তবে তারপরও জয় পেতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি চেন্নাইকে। ১১ বল বাকি থাকতেই প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় তারা। রায়না ১৭ ও ধোনি ১১ রানে অপরাজিত থাকেন।
এদিকে, শারজায় এদিন টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সিএসকে অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। আরসিবি’র ইনিংসের শুরু থেকেই দারুণ ছন্দে দেখা গিয়েছে বিরাট কোহলিকে। অনেকদিন পর এতো ভালো ব্যাটে-বল সংযোগ ঘটাতে দেখা গেল তাঁকে। কম গেলেন না তরুণ দেবদূত পাদিক্কালও। ওপেনিং জুটিতে শতরান তুলে বেঙ্গালুরুকে শক্ত ভিতে দাঁড় করে দেন তাঁরা। ৪১ বলে বিরাট খেললেন ৫৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস। শেষ পর্যন্ত ডোয়েন ব্র্যাভোর বলে তুলে মারতে গিয়ে আউট হন কোহলি। এরপর পাদিক্কাল অবশ্য এবি ডি’ভিলিয়ার্সকে সঙ্গে নিয়ে দলকে টানার চেষ্টা করছিলেন। তবে ১৭তম ওভারে এই দুই ব্যাটসম্যানকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখিয়ে চেন্নাইকে ম্যাচে ফেরান শার্দূল ঠাকুর। বড় শট মারতে গিয়ে সুরেশ রায়নার তালুবন্দি হন ডি’ভিলিয়ার্স (১২)। আর পাদিক্কালের ক্যাচ ধরেন অম্বাতি রায়াডু। তবে তিনটি ওভারবাউন্ডারি ও পাঁচটি বাউন্ডারি-সহ ৫০ বলে ৭০ রানের দুর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন পাদিক্কাল। তবে তিনি ফিরতেই সিএসকের বোলাররা বেঙ্গালুরুকে চেপে ধরে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি আরসিবি।