সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
প্রথম দিকে ডানহাতেই ব্যাট করতেন নাইট রাইডার্সের এই নতুন সদস্য। কিন্তু প্রিয় ক্রিকেটার সৌরভ গাঙ্গুলিকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি বাঁহাতে ব্যাটিং শুরু করেন। এই প্রসঙ্গে বেঙ্কটেশ বলেছেন, ‘আমি দাদার অন্ধ ভক্ত। কেকেআরের প্রথম ক্যাপ্টেন ছিলেন উনি। তখন থেকেই স্বপ্ন দেখতাম, একদিন কলকাতার ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলব। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। দলকে জেতাতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। মজার ব্যাপার হলো, শুরুতে আমি ডানহাতে ব্যাট করতাম। পরে দাদাকে দেখে বাঁহাতে খেলা শুরু করি।’
মধ্যপ্রদেশের হয়ে ছ’নম্বরে ব্যাট করতেন বেঙ্কি। কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত তাঁর প্রতিভা আঁচ করে ওপেনিংয়ে নিয়ে আসেন। এই প্রসঙ্গে চন্দ্রকান্ত বলেন, ‘ওর ব্যাটিং দেখে ভালো লেগেছিল। মনে হয়েছিল, গেম চেঞ্জার হতে পারে। অতীতে ইউসুফ পাঠান পশ্চিমাঞ্চলের হয়ে এই ভূমিকাই পালন করত। তবে কখনও ওপেন করেনি বলে শুরুতে একটু নার্ভাস ছিল বেঙ্কটেশ। কিন্তু এমন একটা প্রতিভাকে আমি নষ্ট করতে চাইনি। ওর মনোবল বাড়াতে বলেছিলাম, কথা দিচ্ছি, পাঁচটা ম্যাচে ব্যর্থ হলেও কিছু বলব না।’
চতুর্দশ আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে কেকেআর। পর পর দু’টি ম্যাচ জিতে মরগ্যান বাহিনী পয়েন্ট তালিকায় (৯টি খেলে ৮ পয়েন্ট) অনেকটা উপরে উঠে এসেছে। এর নেপথ্যে গিল, বেঙ্কটেশ, রাহুল ত্রিপাঠি।