প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
এদিন মীনাক্ষী বলেন, বিজেপি সংবিধান বিক্রি করে দিতে চাইছে। ধর্মনিরপেক্ষতাকে রক্ষা করতে হলে সিপিএমকে চাই। জিনিসপত্রের যা দাম বেড়েছে, তাতে মধ্যবিত্ত ও গরিব মানুষের মাথায় হাত পড়েছে। পেট্রল-ডিজেলের দাম বেড়েছে। আর আদানি-আম্বানির পকেট ভরেছে। দেশে কৃষক মরছে, আর মোদি বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মণিপুরে মহিলাদের বিবস্ত্র করে হাঁটিয়ে ছবি তুলেছে এরা। এই দল নানা জাল ওষুধ কোম্পানির কাছে পয়সা নিয়েছে।
বিজেপির পাশাপাশি মীনাক্ষী এদিন শাসকদলকেও তুলোধোনা করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন ক্লাবকে যেভাবে রাজ্য সরকার পয়সা দিয়েছে, তার হিসেব দিচ্ছে না। আমাদের পয়সার হিসেব আমাদের দিচ্ছে না। তাই ক্লাবের লোকজনকে বলে রাখি, ২০২৬ সালে সরকার বদলাবে। তখন তোমরা জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি থাকো। রাস্তাঘাটে মা-বোনেদের সম্মান থাকছে না। চাকরি থেকে রেশন-সব চুরি করছে তৃণমূল।
এদিন সকালে কালনার সহজপুর, বিকালে পূর্বস্থলী -২ ব্লকের ছাতনীর মোড় আর সন্ধ্যায় কাটোয়ার জগদানন্দপুর বাসস্ট্যান্ডে দলীয় প্রার্থী নীরব খাঁর সমর্থনে তিনটি জনসভা করেন মীনাক্ষী। প্রতিটি জনসভাতেই ভালো জমায়েত হয়েছে। • নিজস্ব চিত্র