কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: আদিবাসী প্রৌঢ়াকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বৃহস্পতিবার পশ্চিম বর্ধমান জেলার আদিবাসী গাঁওতার নেতা কর্মীরা দুর্গাপুর থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। নিগৃহীত প্রৌঢ়াও বিক্ষোভে শামিল হন। ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানা চত্বরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। থানা চত্বরে বিশাল পুলিস বাহিনী মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, ঘটনায় তিনদিন পার হয়ে গেলেও পুলিস অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেনি। অভিযুক্তরা শাসক দলের অনুগামী হওয়ায় পুলিস তাদের গ্রেপ্তার করছে না। তাই গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভ চলবে বলে জানান। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা অবস্থান চালিয়ে যান।
এদিন দুপুরে আদিবাসী গাঁওতার নেতা সুনীল সোরেনের নেতৃত্বে প্রায় ১০০ জন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ থানাতে মিছিল করে আসেন। সংগঠনের কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে পুলিসের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে সমস্যার সমাধান না হওয়ায় গাঁওতা সংগঠনের তরফে অনির্দিষ্টকালের জন্য থানার প্রধান গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসে যায়। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে হবে।
উল্লেখ্য, একটি বাড়ির পাঁচিল দেওয়াকে কেন্দ্র করে সোমবার দুর্গাপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের কমলপুর এলাকায় একজন আদিবাসী প্রৌঢ়াকে মারধরের অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত প্রৌঢ়া নীলমণি মাড্ডিকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। যদিও আদিবাসী গাঁওতা সংগঠনের দাবি, অভিযুক্তরা তৃণমূলের অনুগামী বলে ঘটনার তিনদিন পার হয়ে গেলেও পুলিস অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেনি। তাই এদিন অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়। যদিও এলাকার তৃণমূল নেতা নিখিল নায়ক বলেন, এর সঙ্গে তৃণমূলের কেউ যুক্ত নেই।
এদিন দুপুরে আদিবাসী গাঁওতার নেতা সুনীল সোরেনের নেতৃত্বে প্রায় ১০০ জন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ থানাতে মিছিল করে আসেন। সংগঠনের কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে পুলিসের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে সমস্যার সমাধান না হওয়ায় গাঁওতা সংগঠনের তরফে অনির্দিষ্টকালের জন্য থানার প্রধান গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসে যায়। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে হবে।
উল্লেখ্য, একটি বাড়ির পাঁচিল দেওয়াকে কেন্দ্র করে সোমবার দুর্গাপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের কমলপুর এলাকায় একজন আদিবাসী প্রৌঢ়াকে মারধরের অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত প্রৌঢ়া নীলমণি মাড্ডিকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। যদিও আদিবাসী গাঁওতা সংগঠনের দাবি, অভিযুক্তরা তৃণমূলের অনুগামী বলে ঘটনার তিনদিন পার হয়ে গেলেও পুলিস অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেনি। তাই এদিন অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়। যদিও এলাকার তৃণমূল নেতা নিখিল নায়ক বলেন, এর সঙ্গে তৃণমূলের কেউ যুক্ত নেই।
