কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
ন্যাশনাল অটোমোটিভ ইনোভেশন সেন্টার (এনএআইসি) তৈরির ধারণা দিয়েছিলেন ওয়ারউইক ম্যানুফ্যাকচারিং গ্রুপের (ডব্লুএমজি) প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রয়াত ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রফেসর লর্ড কুমার ভট্টাচার্য। এবং যে বিল্ডিংয়ে ডব্লুএমজি অফিস রয়েছে, তার নামকরণ হয়েছে ভট্টাচার্যের নামে। জেএলআরের নতুন উদ্ভাবনী কেন্দ্রটি ৩৩ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত। কর্মীদের বসার ব্যবস্থার পাশাপাশি কর্মশালা, পরীক্ষাগার সহ বিভিন্ন অত্যাধুনিক সুবিধা এখানে রয়েছে। এনএআইসিতে ব্রিটেন ও ভারতের সর্বোচ্চ এক হাজার শিক্ষার্থী, গবেষক, ইঞ্জিনিয়ার, ডিজাইনার ভবিষ্যতের যানবাহন নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
উদ্ভাবনী কেন্দ্রের উদ্বোধনের পর যুবরাজ চার্লস বলেন, ‘ব্রিটেনের হৃদয় হল এই কেন্দ্র। সমাজের জটিলতম সমস্যা মেটাতে শিল্প ও শিক্ষার সেরা মেধাগুলোকে এক জায়গায় আনবে এটি।’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান রতন টাটা স্বয়ং। অন্যদিকে জেএলআর সিইও রলফ স্পেথ বলেন, ‘মোটরগাড়ি শিল্পে নয়া দিশা দেখাবে জাগুয়ার অ্যান্ড ল্যান্ড রোভার। জিরো কার্বন নির্গমন, জিরো যানজট এবং জিরো দুর্ঘটনার ভবিষ্যতের সূচনা করবে।’ প্রসঙ্গত, গত প্রায় পাঁচ দশক ধরে পরিবেশ বাঁচানোর পক্ষে জোর সওয়াল করে আসছিলেন চার্লস।