কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
পুরসভার চেয়ারম্যান বিপ্লব চক্রবর্তী বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে তিন-চারটি করে বায়োডাটা জমা পড়েছে। ২৯ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় পুরসভার সভাকক্ষে পুরসভা নির্বাচন পরিচালক মণ্ডলী জমা দেওয়া বায়োডাটা নিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থী নিয়ে আলোচনায় বসবে। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছ ভাবমূর্তি, এলাকায় পরিচিতি, জনপ্রিয়তা সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা জেলা সভাপতি, পর্যবেক্ষক হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে পৌঁছবে। খোদ মুখ্যমন্ত্রী প্রার্থীর নামের তালিকায় সিলমোহর দেবেন।
প্রসঙ্গত, প্রার্থী সংরক্ষণের ফলে অনেক কাউন্সিলার নিজেদের ওয়ার্ডে প্রার্থী হতে পারছেন না। সংরক্ষণের জেরে অনেক নতুন মুখ শাসকদলের প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে নাম লিখিয়েছেন। অবশেষে কাদের ভাগ্যে টিকিট জুটবে তা নিয়েই রীতিমতো দোলাচলে রয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলার থেকে বায়োডাটা জমা দেওয়া নেতারা।