উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, বুলবুল সাইক্লোনের আগের দিন পুর কর্তৃপক্ষ আপৎকালীন পরিষেবার জন্য পুরসভায় বিশেষ কন্ট্রোল রুম খোলার সিদ্ধান্ত নেয়। সমস্ত স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মচারীকে পুরসভার কন্ট্রোল রুমে হাজির হওয়ার জন্য রাতারাতি বিশেষ অর্ডার বের করে জরুরি নির্দেশ দেওয়া হয়। অভিযোগ, ওইদিন অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সহ মোট পাঁচজন ইঞ্জিনিয়ার অনুপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বাগান সুপার ভাইজার সহ অন্যান্য কর্মচারীরা অনুপস্থিত ছিলেন। কন্ট্রোল রুমে ডিউটি না করার অভিযোগে সোমবার ৯জনকে শোকজ নোটিস ধরানো হয়।
এব্যাপারে পুরসভার চেয়ারম্যান শ্যামলকুমার আদক বলেন, পুরসভার ৯জন কর্মী ও ইঞ্জিনিয়ারকে শোকজ নোটিস দেওয়া হয়েছে। তাঁরা কেন ঝড়ের দিন অনুপস্থিত ছিলেন বা কী কারণে আসতে পারেননি তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে অফিস থেকে। কারণ, বিপর্যয়ের সময়ে তাঁরা জরুরি নির্দেশ সত্ত্বেও ডিউটি করেননি। কন্ট্রোল রুমে তাঁদের দেখা যায়নি। তিনি আরও বলেন, সাইক্লোনের দিন বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে হলদিয়া। তবে ওইদিন বহু জায়গায় রাস্তার ওপর গাছ পড়ে গিয়েছিল। পুরসভার বিশেষ আপৎকালীন বাহিনীকে নিয়ে গাছ কেটে কারখানার কর্মীদের বাড়ি পাঠানো হয়েছে। রাত দেড়টা পর্যন্ত পুরসভার কর্মীদের নিয়ে সারা পুরসভা ঘুরে এই কাজ করেছি আমরা। ওই ইঞ্জিনিয়ার বা কর্মীরা কী কারণে উপস্থিত থাকলেন না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
শোকজ নোটিস পেলেও পুরসভার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার অবশ্য এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি। তিনি বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে আমি একা ব্যক্তিগতভাবে কিছু বলব না। এটি অফিসিয়াল বিষয়। আমরা সাধারণ কর্মচারী। এনিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা কিছু বলার চেয়ারম্যান বলবেন।