কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
উল্লেখ্য, এদিন প্রায় প্রত্যেক বিজেপি এমপি, রাজ্যের বহু পদাধিকারী দিল্লিতে হাজির ছিলেন। সেখানেই অনেকে নিজের মতো করে কেন্দ্রীয় নেতাদের ধরাধরি শুরু করেছেন। কেননা, আনুষ্ঠানিকভাবে দিলীপ ঘোষ নাম ঘোষণার অধিকারী হলেও তাঁকে দিল্লির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে বঙ্গ নেতৃত্ব বাছতে হবে। আর এজন্যই এদিন অনেক রাজ্য বিজেপি নেতাকে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সখ্যতা করতে দেখা গিয়েছে। যদিও এ প্রসঙ্গে রাজ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলেন, বিজেপিতে এভাবে নেতা ধরে পদে টিকে থাকা যায় না। ভিন দল থেকে আসা বহু নেতা এই অবস্থান নিলেও আদি বিজেপি নেতারা কাজে মন দিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে তিনি রাজ্যে বিজেপির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসুর নাম তোলেন। ওই নেতার কথায়, এদিন দিল্লিতে রাজ্য বিজেপির একাধিক সাধারণ সম্পাদক এলেও সায়ন্তন আসেননি। উনি খড়্গপুরে বাড়ি বাড়ি নাগরিকত্ব আইনের প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন।