কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চলা বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের স্কুলই হল আশা। অন্যদিকে, বাংলাদেশেও অনুরূপ স্কুল চলে, যার নাম প্রয়াস। এনিয়ে দু’দেশের মধ্যে অভিজ্ঞতার আদানপ্রদানের লক্ষ্যেই এদিন বাংলাদেশের ১৩ সদস্যদের ওই প্রতিনিধিদল কাটিলার আশা ভবন সেন্টারে আসে। বাংলাদেশের মেজর ছাড়াও প্রতিনিধিদলে প্রয়াসের পাঁচজন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, ভারতীয় প্রতিনিধিদলে সেনাবাহিনীর আলিপুরের মেজর তথা প্রোটোকল অফিসার এ কে ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। মেজর সাহাদাত হোসেন আশা ভবনের শিশুদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের সঙ্গেও কথা বলেন এবং এই শিশুদের কীভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, সেব্যাপারে খোঁজখবর নেন। বাংলাদেশে কীভাবে এই ধরনের শিশুদের প্রতি যত্ন নেওয়া হয়, সে ব্যাপারেও আশা ভবন সেন্টারের প্রশিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।
এদিন বাংলাদেশের মেজর সাহাদাত হোসেন বলেন, মূলত দু’দেশের বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেই অভিজ্ঞতা আদানপ্রদানের জন্যই আমাদের এদেশেআসা। তিনি বলেন, ভারতের ব্যবস্থা দেখে আমরা খুব খুশি। এখানে এসে অনেক কিছু শিখলাম। সেসব বাংলাদেশে ফিরে প্রয়োগ করব। আগামীদিনে ফের ভারতে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি।
অন্যদিকে, আশা ভবন সেন্টারের কর্ণধার জন মেরি বলেন, দু’দেশের সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের নিয়ে এই ধরনের স্কুল চলে। বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা এদিন এই স্কুল ঘুরে দেখার পাশাপাশি কথা বলেছেন শিশুদের সঙ্গে।