উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসিবুরের প্রথম পক্ষের স্ত্রী ও চার সন্তান রয়েছে। সে নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করে নদীয়ার কল্যাণীতে। সেখানেই আলাপ হয় কাঁচরাপাড়ার লিচুবাগান এলাকার এক তরুণীর সঙ্গে। হাসিবুর নাম পাল্টে রজত দাস হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেয় সে। সাত বছর আগে ওই তরুণীকে বিয়ে করে সে। বিয়ের পর দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর বাপের বাড়িতেই থাকত সে। কিছুদিন পরেই দু’জনের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। প্রথম পক্ষের বিয়ের কথা জানতে পারেন দ্বিতীয় স্ত্রী। প্রায়দিন তাঁকে মারধর করা হত বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার রাতে দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করে হাসিবুর। খবর দেওয়া হয় পুলিসে। বীজপুর থানার পুলিস এসে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস গ্রেপ্তার করে হাসিবুরকে।