Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

নাক-কান-গলায় কিছু
ঢুকলে কী করবেন?

ছোটরা নিজের খেয়ালে খেলাধুলো করবেই। মাটি থেকে যখন-তখন কিছু একটা তুলে মুখেও দেবে।পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের প্রধান ডাঃ তপনকান্তি হাজরা।

কানে ঢুকলে
সাধারণত ছোটরা খেলতে গিয়ে বা কৌতূহলবশত কানে ছোটখাট বস্তু ঢুকিয়ে ফেলে। তালিকায় মটরশুঁটি থেকে শুরু করে লোহার ছোট বল, কিছুই বাদ থাকে না। তবে বড়দের সঙ্গেও এমনটা হওয়া আশ্চর্যের কিছু নয়। এই জটিল পরিস্থিতিতে সময় থাকতে থাকতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
সাধারণত তিন ধরনের বস্তু কানে ঢুকে যেতে পারে— পোকামাকড় বা লিভিং ফরেন বডি, উদ্ভিজ্জ বস্তু বা ভেজিটেবল ফরেন বডি (ছোলা, মটরশুঁটি ইত্যাদি) এবং অজৈব পদার্থ বা নন লিভিং ফরেন বডি (প্লাস্টিক, লোহা ইত্যাদি)।
শেষ থেকে শুরু করা যাক। অজৈব পদার্থ কানে ঢুকলে এই কয়েকটি বিষয়ে নজরে রাখুন— বস্তুটিকে টেনে বের করে দিতে পারলে, বের করে দিন। তবে বেশি টানাটানি-খোঁচাখুঁচি করে চেষ্টা করবেন না। বেশি খোঁচাখুঁচি করলে কানের পর্দা বা কানের ভিতরের অন্যান্য অংশের ক্ষতি হতে পারে। এ সময় কতগুলি বিষয় মাথায় রাখবেন।
১. বস্তুটি বাইরে বের করার মতো অবস্থায় থাকলেই বের করার চেষ্টা করুন। ২. কানে ব্যথা হচ্ছে না, কানের ভিতর ঢুকে যাওয়া বস্তুটি ধারালো নয়, এমন অবস্থায় খুব বেশি তাড়াহুড়ো বা উত্তেজিত হওয়ার দরকার নেই। এটা ততটাও ইমার্জেন্সি নয়। সময় নিয়ে একজন ইএনটি চিকিৎসকের কাছে আসুন ৩. কানে ব্যথা হচ্ছে বা কানের ভিতরে ঢুকে যাওয়া বস্তুটি ধারালো ধরনের হলে নিজে থেকে বের করার কোনও চেষ্টাই করবেন না। বদলে যত শীঘ্র সম্ভব রোগীকে নিয়ে নিকটবর্তী হাসপাতাল বা ইএনটি বিশেষজ্ঞের কাছে যান।
 উদ্ভিজ্জ বস্তু ঢুকে যাওয়া: এক্ষেত্রে সেই বস্তুর কানের ভিতরে বেড়ে ওঠার ভয় থাকে। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ধরুন কানে ঢুকেছে মটরশুঁটি। এবার দীর্ঘ সময় সেই মটরশুঁটি কানে থেকে গেলেই সমস্যা তৈরি হয়। এক্ষেত্রে মটরশুঁটি কানের ঘাম ও আবহাওয়ার কারণে ফুলে যেতে পারে। ফলে কানের ব্যথা বাড়ে। সেই বস্তুটিকে বের করার সময়ও বেগ পেতে হয়। তাই এক্ষেত্রে একদণ্ড সময় নষ্ট না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে আনতে হবে। এর আগে অবশ্য নির্দিষ্ট কানে দুই-এক ফোঁটা গ্লিসারিন দেওয়া দরকার। কানে গ্লিসারিন দিলে উদ্ভিজ্জ বস্তুটি আকারে ছোট হয়ে যাবে। কমবে ব্যথা। আর বস্তুটিকে বের করতেও সমস্যা হবে না। তাই কারও সঙ্গে এমন ঘটলে প্রথমেই এই কাজটি সেরে ফেলা দরকার। তবে মনে রাখবেন, গ্লিসারিনের বদলে গরম তেল বা ওই জাতীয় কোনও কিছু ব্যবহার করা উচিত হবে না।
 কানে পোকা ঢুকে যাওয়া: এই ঘটনার প্রাথমিক সমস্যা হল অস্বস্তি। পোকাটি কানের ভিতর নড়ে-চড়ে, উড়ে বেড়ায়। কানে ভোঁ-ভোঁ শব্দ শোনা যায়। সমস্যা সমাধানে প্রথমেই পোকাটিকে মেরে ফেলা দরকার। কিন্তু কীভাবে? কানের পর্দায় ফুটো না থাকলে জল দিতে পারেন। সব থেকে ভালো হয়, সরষের তেল-নারকেল তেল জাতীয় যে কোনও ব্লান্ট অয়েল কানে দিলে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে পোকাটির জীবননাশ হবে নিশ্চিত। মিলবে স্বস্তি। এরপর ধীরে সুস্থে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে এসে পোকাটি বের করে নিতে পারেন।
বাচ্চাদের অভিযোগ: অনেক সময় বাচ্চারা অভিভাবকদের বলে, কানে কিছু ঢুকে গেল মনে হচ্ছে। কানটা ফড়ফড় করছে। অভিভাবকরা জেনে রাখুন, সর্দির কারণেও এমনটা হতে পারে। এক্ষেত্রে নাকের সঙ্গে কানের সংযোগকারী নালীর (ইউস্টেশিয়ান নালী) মধ্যে সর্দি জমে। তবে বিনা কারণে ঝুঁকি নেওয়ার কোনও মানে নেই। সমস্যা দেখা দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছেই আনুন।
 কানে জল ঢোকা: বেশ কিছু মানুষ কানে জল ঢোকার সমস্যার অভিযোগ করেন। তবে সত্যি বলতে, কানে ঢোকা জল আপনা থেকেই বেরিয়ে আসা বা উবে যাওয়া দরকার। তাই বেশি চিন্তা নয়। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই সমস্যা মিটে যাবে। চাইলে কানে গরম সেক দিতে পারেন। তবে বারংবার কানে জল ঢুকে যাওয়ার ঘটনা ঘটার অর্থ হতে পারে কানের পর্দায় ছিদ্র রয়েছে। তাই বারবার এই ঘটনা ঘটলে একবার অন্তত চিকিৎসকের কাছে আসতে হবে। পাশাপাশি কানে ইনফেকশন রয়েছে, জল ঢোকার কারণে কান ভারী লাগছে, কানে ব্যথা হচ্ছে, ভীষণ অস্বস্তি— এমন লক্ষণগুলির একটি থাকলেও চিকিৎসকের কাছে যাওয়া দরকার।

নাকে কিছু ঢুকলে
কানের মতোই নাকে কোনও কিছু ঢুকলেও, সমস্যার শেষ থাকে না। ধারালো কোনও বস্তু না হলে, গোল বস্তু না হলে, ব্যক্তি ছটপট না করলে, বস্তুটি বের করার মতো অবস্থা থাকলে— আঙুল বা চিমটে দিয়ে বের করে নিতেই পারেন। তবে সাবধান থাকতে হবে। অতিরিক্ত চেষ্টা নৈব নৈব চ।
 বাচ্চাদের সমস্যা: বাচ্চারা অনেকসময় কোনও বস্তুকে নাকের ভিতর ঠেলতে ঠেলতে অনেক গভীরে নালীর মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলে। এমন অবস্থায় খালি চোখে নাকের ভিতরে সেই বস্তুটিকে আর দেখা সম্ভব হয় না। এখানে মনে রাখার বিষয় হল, নাকে কোনও বস্তু ঢুকলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সেই নাকে সর্দি হয়। জল পড়ে টপটপ করে। তখন নাকে বস্তু ঢুকে রয়েছে বলে ধরে নিয়ে এগতে হয়। বস্তুটি ধাতব হলে চিকিৎসকরা এক্স-রে করে নিশ্চিত হন। ধাতব বাদে অন্য ধরনের কোনও বস্তু হলে নাকের মধ্যে ক্যামেরাযুক্ত নল ঢুকিয়ে দেখতে হয়।
বস্তু এবং তার অবস্থান সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়ার পর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করে সেই বস্তুটিকে বাইরে বের করে দেন। তবে বেশি ভয় পাওয়ার কিছুই নেই, ঠিক সময়ে চিকিৎসকের কাছে আসলেই সমস্যা মিটে যায়।

গলায় ঢুকলে
 গলায় কাঁটা ঢুকলে: রসিয়ে মাছ খেতে খেতে গলায় কাঁটা ফোটানো বাঙালির সংখ্যা নেহাত কম নয়। ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন, বিষয়টা ঠিক কতটা অস্বস্তিকর। এরই মাঝে এপাশওপাশ থেকে ছুটে আসে উপদেশ। ভাত খাও, রুটি খাও, কলা খাও, বিড়ালের পা ধরো ইত্যাদি ইত্যাদি। বিড়ালের পা ধরার মতো অবৈজ্ঞানিক ধারণাকে প্রথমেই বাদের খাতায় ফেলে দিতে হবে। তালিকায় রইল ভাত, কলা, রুটির মতো খাদ্যবস্তু। সত্যি বলতে, কিছু ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে কাঁটা নেমে যায়। তবে মুশকিল হল, এই পদ্ধতির কারণে বেশিরভাগ সময়ই কাঁটা গলার আরও ভিতরে ঢুকে যায়। তখন সেই কাঁটা বের করে আনাও ততোধিক কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রথমেই এসব ধারণা থেকে দূরে সরে আসুন।
 মাংসের টুকরো, ধানের তুষ: তবে শুধু মাছের কাঁটা নয়, মাংসের টুকরো, ধানের তুষ সহ আরও হাজারো জিনিস গলায় গেঁথে যেতে পারে। সাধারণত টনসিলে বা জিভের পিছনের দিকেই এই বস্তুগুলি গেঁথে যায়। এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে হাত দিয়ে বের করার চেষ্টা করা যেতে পারে। জলপান করেও দেখা যেতে পারেন। জলপানে সাধারণত আটকে থাকা বস্তু না বেরলেও, সেই বস্তু কোথায় আটকে রয়েছে, তা বোঝা যায়।
ঢুকে থাকা বস্তু না বেরিয়ে আসলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে আসতে হবে। মুখের মধ্যে, টনসিলে কোনও বস্তু থাকলে নির্দিষ্ট যন্ত্রের মাধ্যমে খুব সহজেই সেই বস্তুটিকে বের করে আনা সম্ভব। গলার ভিতরে শ্বাসনালীর উপরের অংশে ফুটে থাকলে, জিভ টেনে ধরে আয়না দিয়ে দেখে ইনডাইরেক্ট ল্যারিঙ্গোস্কোপের মাধ্যমে বের করে আনতে হয়। এছাড়াও প্রয়োজনমতো অন্যান্য বিভিন্ন পদ্ধতিরও ব্যবহার চলে।
 পেনের ক্যাপ, খেলনা: অনেক সময় বাচ্চারা খেলতে খেলতে পেনের ক্যাপ, খেলনার টুকরো গলায় আটকে ফেলে। এই সমস্যা অত্যন্ত জটিল রূপ নিতে পারে। তাই জানামাত্রই কাছের হাসপাতাল বা ইএনটি চিকিৎসকের কাছে যান।
লিখেছেন সায়ন নস্কর
14th  February, 2019
 শিশুকে প্রাণবন্ত করে আলিঙ্গন

প্রতিদিন কুড়ি সেকেন্ডের আলিঙ্গন আপনার সন্তানের জন্য খুবই প্রয়োজন। সুস্বাস্থ্য আর আনন্দের পেছনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে আলিঙ্গন। আলিঙ্গন শিশুদের করে তোলে আরও চৌকস। সবচেয়ে বড় কথা হল, মা-বাবার সঙ্গে বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে তোলে আলিঙ্গন। বিশদ

14th  February, 2019
গলস্টোনের চিকিৎসায় অত্যাধুনিক ‘ভিসিপোর্ট’ পদ্ধতি

ক্যান্সারকে হারিয়ে আসা রোগীর গলস্টোনের চিকিৎসায় অত্যাধুনিক ‘ভিসিপোর্ট’ পদ্ধতি ব্যবহার করে সাফল্য পেলেন বিশিষ্ট গ্যাসট্রোইনটেসটিনাস অঙ্কোলজি ও অ্যাডভান্স ল্যাপেরোস্কোপিক সার্জেন ডাঃ সঞ্জয় মণ্ডল। সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, বছর ৪০-এর নিভা দাস ১০ বছর আগে রেক্টাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
বিশদ

14th  February, 2019
আত্মজীবনী আর ব্যথার বই

এবারের বইমেলায় প্রকাশিত হল দুটি বই। প্রথম বইটি প্রবাদপ্রতিম চিকিৎসক মণিকুমার ছেত্রীর আত্মজীবনী। ১৯২০ সালের ২৩মে ডাক্তার মণি ছেত্রী জন্মগ্রহণ করেন তিস্তা ভ্যালি চা বাগানে। তাঁর বাবা, পদমলাল সিং ছেত্রী ছিলেন ওই চা বাগানের সহকারী প্রবন্ধক।
বিশদ

14th  February, 2019
 পুনম ফের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় হু’র শীর্ষকর্ত্রী

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হলেন ডাঃ পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। এই নিয়ে পরপর দু’বার তিনি এই পদ সামলানোর দায়িত্ব পেলেন। সংস্থার তরফে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, এই অঞ্চলের ১১টি সদস্য দেশের সর্বসম্মতিতে আরও পাঁচ বছরের জন্য আঞ্চলিক প্রধানের দায়িত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছে ডাঃ ক্ষেত্রপাল সিং-এর হাতে।
বিশদ

14th  February, 2019
 হেলথ চেক-এ রিয়েল টাইম পিসিআর

  ‘হেলথ চেক’ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এবার শুরু হচ্ছে রিয়েল টাইম পলিমিরেজ চেন রিয়্যাকশন (পিসিআর)। অতি উন্নত এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ও নমুনার সাহায্যে রোগ নির্ণয়, বিশ্লেষণ, এবং রাশিকরণ করা সম্ভব হবে অতি দ্রুত। বিশদ

14th  February, 2019
২৫-৩০ বছর বয়সেও
হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে কেন?

বয়স ৩০-এর গণ্ডি ছোঁয়ার আগেই বহু মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন হার্ট অ্যাটাকে। কেন এমনটা হচ্ছে? এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবেই বা কীভাবে? আলোচনায় মুকুন্দপুরের আরটিআইআইসিএস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ দেবদত্ত ভট্টাচার্য।
বিশদ

07th  February, 2019
শিশুদের ক্যান্সারে অহেতুক ভয় নয়

একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দশক পেরিয়ে শিশুদের ক্যান্সার চিকিৎসার সাফল্যের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় সত্তর শতাংশ। এই পরিসংখ্যান যেমন আশাপ্রদ তেমন নিরাশাজনকও বটে। শুধুমাত্র অভিভাবকদের অজ্ঞতার কারণে দেশের বহু ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুর আজও সঠিক চিকিৎসা হয় না।
বিশদ

07th  February, 2019
 সুন্দরবনে সচেতনতায় চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার

  চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের তরফে সুন্দরবনের সোনাখালির একটি দ্বীপে স্বাস্থ্য ও ক্যান্সার সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন হাসপাতলের মেডিক্যাল অঙ্কোলজিস্ট পার্থ নাথ, সার্জিক্যাল অঙ্কোলজিস্ট ডাঃ ইন্দ্রনীল ঘোষ, গাইনি অঙ্কোলজিস্ট ডাঃ মনীষা ভরানেকর।
বিশদ

07th  February, 2019
ক্যান্সার প্রতিরোধে বার্তা

 ডাঃ আরতী ব্যানার্জী মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের তরফে ক্যান্সার দিবস উপলক্ষে কলকাতা প্রেস ক্লাবে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। বিষয় ছিল ক্যান্সার প্রতিরোধ করার নানা উপায়।
বিশদ

07th  February, 2019
 সরোজ গুপ্ত হাসপাতালের উদ্যোগ

বিশ্ব ক্যান্সার সচেতনতা দিবস উপলক্ষে সরোজ গুপ্ত ক্যান্সার সেন্টার অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সংস্থার তরফে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এবারের অনুষ্ঠানে মাথা-ঘাড় (হেড অ্যান্ড নেক) ও নাক-কান-গলার (ইএনটি) ক্যান্সারকে জয় করা মানুষদের একত্রিত করা হয়েছিল। বিশদ

07th  February, 2019
 ডি এস রিসার্চ-এর পদযাত্রা

সম্প্রতি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস উপলক্ষে পদযাত্রার আয়োজন করা হয়েছিল ডিএস রিসার্চ সেন্টারের পক্ষ থেকে। পদযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন ছাত্র, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, অসুখ থেকে সেরে ওঠা মানুষ, চিকিৎসক ও প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। মূলত ব্রেস্ট, ফুসফুস, পাকস্থলী এবং সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলাই ছিল র‌্যালির উদ্দেশ্য।
বিশদ

07th  February, 2019
 ঋতু পরিবর্তনে সাবধান!

ক্যালেন্ডার এখনও ফেব্রুয়ারি ছোঁয়নি। অথচ বাড়ছে তাপমাত্রা। এ বছরের মতো ইনিংস শেষ করার পথে এগিয়ে চলেছে সাধের শীত। তাই মনের দুঃখকে সঙ্গী করেই লেপ কম্বল তুলে রাখার বন্দোবস্ত শুরু করে দিয়েছেন অনেকে। তবে এমন জটিল আবহাওয়ায় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কয়েকগুণ বেড়ে যায় বলেই জানাচ্ছে চিকিৎসা মহল। তাই একটু সতর্ক থাকতেই হবে—
বিশদ

27th  January, 2019
মন ভালো রাখার ব্যায়াম

‘মন ভালো নেই’ কবিতার লাইনের মাধ্যমে সেই কবে কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বলে গিয়েছেন জগৎজোড়া অধিকাংশ জনগণের মনের কথা। সত্যি, প্রতিদিনের দৌড়ঝাপ ভরা জীবনে মন ভালো রাখা হয়ে উঠেছে মস্ত বড় চ্যালেঞ্জে। বিশদ

27th  January, 2019
প্রেম ভাঙলে কী করবেন?

মন ভাঙলে শব্দ হয় না। বরং ঘিরে ধরে অপার নৈশব্দ্য। তীব্র শূন্যতাবোধ আচ্ছন্ন করে রাখে শরীর-মন। প্রত্যাখিত প্রহর কাটে সহস্র বছরের মতো। অপমানবোধ কুরে কুরে খেতে থাকে। বারবার মনে হয় আমাকে কীভাবে কেউ প্রত্যাখ্যান করতে পারে! পরাজিত এবং পরাভূত মনে হয় নিজেকে। কেউ কেউ প্রত্যাখ্যানের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জীবন শেষ করার মতো সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেন।
বিশদ

27th  January, 2019
একনজরে
  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

  সংবাদদাতা, খড়্গপুর: ভ্যালেনটাইন ডে’র আগের রাতে বুধবার খড়্গপুর স্টেশনের বোগদা টিকিট কাউন্টারের কাছ থেকে এক যুবক ও নাবালিকাকে আটক করেছে জিআরপি। তাদের বাড়ি নিউ দিল্লি। তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক রয়েছে বলে অনুমান। ...

মুম্বই, ১৪ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): ৮৬ তম জন্মদিনে প্রয়াত অভিনেত্রী মধুবালাকে শ্রদ্ধা জানাল গুগল। সার্চ ইঞ্জিনে ব্যবহার হল বেঙ্গালুরুর শিল্পী মহম্মদ সাজিদের তৈরি ডুডল। ১৯৩৩ সালে ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরপর দু’দিন মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হতেই হোয়াটসঅ্যাপে বেরিয়ে গেল প্রশ্নপত্র। তারপর ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও তথ্যপ্রমাণ হাতড়ে বেড়াচ্ছে পুলিস। শোনা গিয়েছে, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM