শিল্প স্থাপনের ক্ষেত্রে কোনও রকম অন্তরায় বরদাস্ত করবেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবারের বৈঠকে তিনি তা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এদিনের আলোচনাসভায় শিল্পের অগ্রগতি বজায় রাখতে শিল্পপতিদের মতামত জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী।
লক্ষ্য বিনিয়োগ টানা। আজ, বৃহস্পতিবার নবান্ন সভাঘরে রাজ্যের শিল্পপতিদের সঙ্গে তাই বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত ২১, ২২ নভেম্বর রাজ্যে হয়েছিল বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন। সামনের শীতেও ফের বসতে পারে এই বাণিজ্য সম্মেলন।
‘ডিউটি ড্রব্যাক’ বা ব্যবসায়ীর তরফে আগে থেকে মেটানো অতিরিক্ত কর ফেরত পাওয়ার নিয়ম সহজ করেছে কেন্দ্র। তবে রপ্তানির বহর বাড়াতে আরও প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি উঠল এবার।
ভোটের মরশুমে শেয়ার বাজারে বড়সড় ধস। আর এর জেরে গত চারটি ট্রেডিং সেশনে ৫ লক্ষ ১২ হাজার কোটি টাকা খোয়ালেন বিনিয়োগকারীরা। বুধবার বম্বে শেয়ার বাজারের সূচক সেনসেক্স এক ধাক্কায় ৬৬৭.৫৫ পয়েন্ট পড়ে ৭৪ হাজার ৫০২.৯০-তে স্থির হয়।
দিন কয়েক ধরে সোনার দর কিছুটা স্থিতিশীল। কিন্তু তা যে এমনই থাকবে, সেটা বলছেন না কেউই। এরই মধ্যে অনেকটা বেড়ে গিয়েছে রুপোর দর। বুধবার কলকাতায় এক কেজি খুচরো রুপোর দাম ছিল ৯৪ হাজার ৮৫০ টাকা।
২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ৩ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা আয় করল ইমামি লিমিটেড। তার আগের অর্থবর্ষের তুলনায় বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ। সংস্থাটির কর-পরবর্তী মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৭২৪ কোটি টাকা। এক বছরের তফাতে বৃদ্ধির হার ১৩ শতাংশ।
‘বারুইপুরের পেয়ারা সব জায়গায় সমাদৃত। এই পেয়ারার জিআই ট্যাগ পাওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। আমরা করব। এর আগে জয়নগরের মোয়া জিআই পেয়েছে। পেয়ারার রপ্তানি বাড়াতে হবে।’ বারুইপুরের ফুলতলায় সাগর সঙ্ঘের মাঠে এক সভায় এ কথা বলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নরেন্দ্র মোদি পূর্বাভাস দিয়েছিলেন ৪ জুন নাকি শেয়ারবাজার সর্বকালীন রেকর্ড স্পর্শ করবে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই শেয়ারবাজার সর্বকালীন রেকর্ড করল। ৭৫ হাজার পয়েন্টের গন্ডি পেরিয়ে গেল সেনসেক্স।
মালদহের আমে এখনও সেভাবে পাক ধরেনি। তার আগেই গাছ থেকে পেড়ে ভিনরাজ্যে পাঠানো শুরু হয়ে গিয়েছে। ইংলিশবাজার ও পুরাতন মালদহ এলাকার একাধিক বাগান থেকে গাড়ি বোঝাই অপরিপক্ক আম বিহার ও উত্তরপ্রদেশে পাড়ি দিচ্ছে।
কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: যাত্রীবাহী গাড়ির বাজার কিছুটা চাঙ্গা রইল দেশজুড়ে। তবে যথেষ্ট ভালো হল দু’চাকা গাড়ির বিক্রি। তাই মে মাসের বিক্রিবাটার হার নিয়ে মোটামুটি খুশি শিল্পমহল। ২০২৩ সালের মে মাসের সঙ্গে গতমাসের গাড়ি বিক্রির তুল্যমূল্য হিসেবে একথা জানিয়েছে গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির সংগঠন সোসাইটি অব ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স (সিয়াম)। গাড়ি সংস্থাগুলি থেকে শোরুমে যে গাড়ি বিক্রি হয়েছে, তার নিরিখেই এই হিসেব পেশ করেছে তারা। অর্থাৎ পাইকারি বাজারে গাড়ি বিক্রি বেড়েছে বলে দাবি করেছে ওই সর্বভারতীয় সংগঠন।
সিয়ামের হিসেব, গতমাসে দেশে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছে ৩ লক্ষের কিছু বেশি। গতবছর (২০২৩) মে মাসে সেই অঙ্ক ছিল প্রায় ২ লক্ষ ৮৯ হাজার। যদিও সিয়াম জানাচ্ছে, বিগত কয়েক মাসে দেশে আরও একটু চাঙ্গা ছিল বাজার। যেমন, গত জানুয়ারিতে দেশে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল প্রায় ৩ লক্ষ ৯০ হাজার। গতমাসে বাজার কিছুটা চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করেছে স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল বা এসইউভি পর্যায়ের গাড়ি। গতবারের তুলনায় বৃদ্ধির হার ১৭ শতাংশের বেশি।
তবে সার্বিকভাবে বিক্রি বেড়েছে দু’চাকা গাড়ির। যেখানে ২০২৩ সালের মে’তে দ্বিচক্র যান বিক্রি হয়েছিল প্রায় ১৪ লক্ষ ৭১ হাজার, সেখানে গতমাসে তা দাঁড়ায় প্রায় ১৬ লক্ষ ২০ হাজারে। গতবছর মে মাসে যেখানে স্কুটার ও স্কুটির বিক্রি ছিল ৪ লক্ষ ৪৬ হাজার, সেখানে গতমাসে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫ লক্ষ ৪১ হাজার। গতমাসে মোটর সাইকেল বিক্রির সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ লক্ষ ৩৯ হাজার।
সিয়াম জানাচ্ছে, গত মে’মাসে সবধরনের গাড়ি মিলিয়ে দেশে উৎপাদন হয়েছে প্রায় ২৪ লক্ষ ৫৬ হাজার গাড়ি। তারা দাবি করেছে, যেটুকু বাজার পাওয়া গিয়েছে, তা আশানুরূপ। চলতি অর্থবর্ষে বাজার আরও ভালো যাবে বলে আশা তাদের। তার কারণ ভালো বর্ষার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রে নতুন সরকার আসা। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে যে ‘বিকশিত ভারত’-এর রূপরেখা তৈরি করেছিল মোদি সরকার, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর তারা সেই উদ্যোগ চালিয়ে যাবে বলেই মনে করছে তারা। তা গাড়ির বাজারকে অক্সিজেন দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
সিয়ামের হিসেব, গতমাসে দেশে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছে ৩ লক্ষের কিছু বেশি। গতবছর (২০২৩) মে মাসে সেই অঙ্ক ছিল প্রায় ২ লক্ষ ৮৯ হাজার। যদিও সিয়াম জানাচ্ছে, বিগত কয়েক মাসে দেশে আরও একটু চাঙ্গা ছিল বাজার। যেমন, গত জানুয়ারিতে দেশে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল প্রায় ৩ লক্ষ ৯০ হাজার। গতমাসে বাজার কিছুটা চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করেছে স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল বা এসইউভি পর্যায়ের গাড়ি। গতবারের তুলনায় বৃদ্ধির হার ১৭ শতাংশের বেশি।
তবে সার্বিকভাবে বিক্রি বেড়েছে দু’চাকা গাড়ির। যেখানে ২০২৩ সালের মে’তে দ্বিচক্র যান বিক্রি হয়েছিল প্রায় ১৪ লক্ষ ৭১ হাজার, সেখানে গতমাসে তা দাঁড়ায় প্রায় ১৬ লক্ষ ২০ হাজারে। গতবছর মে মাসে যেখানে স্কুটার ও স্কুটির বিক্রি ছিল ৪ লক্ষ ৪৬ হাজার, সেখানে গতমাসে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫ লক্ষ ৪১ হাজার। গতমাসে মোটর সাইকেল বিক্রির সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ লক্ষ ৩৯ হাজার।
সিয়াম জানাচ্ছে, গত মে’মাসে সবধরনের গাড়ি মিলিয়ে দেশে উৎপাদন হয়েছে প্রায় ২৪ লক্ষ ৫৬ হাজার গাড়ি। তারা দাবি করেছে, যেটুকু বাজার পাওয়া গিয়েছে, তা আশানুরূপ। চলতি অর্থবর্ষে বাজার আরও ভালো যাবে বলে আশা তাদের। তার কারণ ভালো বর্ষার সম্ভাবনা এবং কেন্দ্রে নতুন সরকার আসা। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে যে ‘বিকশিত ভারত’-এর রূপরেখা তৈরি করেছিল মোদি সরকার, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর তারা সেই উদ্যোগ চালিয়ে যাবে বলেই মনে করছে তারা। তা গাড়ির বাজারকে অক্সিজেন দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
