পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ
তবে যে ম্যাচের দিকে গোটা ক্রিকেট দুনিয়া তাকিয়ে, সেই ভারত-পাকিস্তান মহারণ হবে ২৩ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ে। এবারের টুর্নামেন্ট হচ্ছে হাইব্রিড মডেলে। টিম ইন্ডিয়া প্রতিটি ম্যাচ খেলবে মরুদেশে। তা নিয়ে পিসিবি এবং বিসিসিআইয়ের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই কারও অজানা নয়। তার প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বাইশ গজেও। সেই ইঙ্গিত পাওয়া গেল পাকিস্তানের প্রাক্তন উইকেটরক্ষক মঈন খানের বক্তব্যে। তিনি বলেছেন, ‘ইদানীং ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলতে নামা পাক ক্রিকেটারদের আচরণে আমি বিস্মিত। বিপক্ষ দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে খোশ গল্পে মেতে উঠছে অনেকে। পরখ করছে তাদের ব্যাট। এটা মোটেও ভালো বিজ্ঞাপন নয়। আমার মতে, পাক ক্রিকেটারদের একটা সীমা মেনে চলা উচিত। মাথায় রাখতে হবে, ক্রিকেটে ভারত আমাদের প্রবল প্রতিপক্ষ। তাদের বিরুদ্ধে খেলা থাকলেই দেশের মানুষের রক্তচাপ বেড়ে যায়। তাঁদের আবেগকে সম্মান করা উচিত। আমাদের সময় এক ইঞ্চি জমি ছাড়তাম না। চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছি। আশা করব, এই প্রজন্মের পাক ক্রিকেটাররাও সেই ধারা বজায় রাখবে। কারণ, দেশের সম্মান সবার আগে।’