অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভার ৪৩টি ওয়ার্ডেই তৃণমূলের প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন স্থানীয় নেতা কর্মীরা। এলাকার প্রতিটি বাড়ি ঘুরে রাজ্য সরকারের পরিষেবা নিয়ে খোঁজখবর নেন। এছাড়াও এলাকাবাসীকে নিয়ে পাড়ায় পাড়ায় বৈঠক করেন নেতাকর্মীরা। প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রাক্তন কাউন্সিলাররা প্রচারে কোনও খামতি রাখেননি। দেওয়াল লিখন থেকে পোষ্টার সাঁটানো মিটিং মিছিল চলে লাগাতার দু’মাস। তার মধ্যে প্রাক্তন মহিলা কাউন্সিলারদের প্রচারের ব্যস্ততাও ছিল উল্লেখযোগ্য। প্রায় সংসার ত্যাগ করে ও প্রখর তাপপ্রবাহকে উপেক্ষা করে তৃণমূল প্রার্থীকে জয়ী করতে জোরকদমে প্রচার চালান তাঁরা।
২৮ ও ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার অঙ্কিতা চৌধুরী ও প্রিয়াঙ্কী পাঁজা বলেন, আমরা এলাকার প্রতিটি বাড়ি গিয়ে প্রচার করেছি। প্রায় তিন থেকে পাঁচ হাজার বাড়িতে গিয়েছি।
২৪ ও ৩ নম্বর নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার লাভলী রায় ও ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় জালান বলেন, ডোর-টু-ডোর প্রচারের লক্ষ্য আমরা সবাই সম্পূর্ণ করেছি এই চড়া রোদেও। বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলি আমাদের এই প্রচারের ধারে কাছে ঘেঁষতে পারেনি।
১৪ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার রাখী তিওয়ারি ও অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, পুরসভা এলাকায় আমরা প্রচারের কোনও খামতি রাখিনি। মহিলা প্রাক্তন কাউন্সিলার ববিতা মুখোপাধ্যায়, দীপালি মণ্ডল, ছবি নন্দী, মণি দাশগুপ্ত ও সুস্মিতা ভুঁই সহ ১১ জন মহিলা শেষ দিন পর্যন্ত প্রচারের ময়দানে ছিলেন।
পশ্চিম বর্ধমান জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী তথা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার অসীমা চক্রবর্তী বলেন, শেষদিনে জেলায় সর্বত্র প্রচার ছিল বেশ জাঁকজমকপূর্ণ। মহিলা থেকে পুরুষ সকলেই উৎসাহের সাথে প্রচার শেষ করেছেন।