অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
২০২১ সালে তেহট্ট বিধানসভায় মোট ভোটার ছিল ২ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৫৪ জন। এবার সেই সংখ্যাটা বেড়ে হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ ৬২ হাজার। তেহট্ট বিধানসভা তেহট্ট-১ ব্লকের ন’টি ও করিমপুর-২ ব্লকের চারটি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত। এরমধ্যে তেহট্ট-১ ব্লকে মোট ভোটার ১ লক্ষ ৭৭ হাজার ৯৯৩। পুরুষ ভোটার ৯২ হাজার ১৯২ জন ও মহিলা ভোটার ৮৫ হাজার ৭৯৮ জন। করিমপুর-২ ব্লকের চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ভোটার প্রায় ৮৫ হাজার। সব মিলিয়ে বিধানসভায় মহিলা ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪৫ শতাংশ। এই মহিলা ভোট যেদিকে বেশি পড়বে, সেই দলই বিধানসভায় অনেকটা এগিয়ে যাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস কুমার সাহা বলেন, আমাদের দলের মহিলা কর্মীরা যেভাবে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করেছেন, তাতে মহিলাদের ভোট আমরা বেশি পাব। কারণ এই বিধানসভার প্রত্যেক মহিলা কোনও না কোনও সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছে। বিশেষ করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে শুরু করে মহিলাদের সব প্রকল্পের সুবিধা তাঁরা পাচ্ছেন। সেই সঙ্গে আমাদের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী ১০০ দিনের কাজের টাকা দিয়েছেন। অনেক জবকার্ড হোল্ডার মহিলা আছেন, তাঁরাও এবার আমাদের ভোট দেবেন। শুধু মহিলারা নয়, পুরুষরাও আমাদের উন্নয়ন ও সামাজিক প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে। তাঁরাও আমাদের ভোট দেবেন। তাই তেহট্ট বিধানসভা থেকে আমাদের প্রার্থীকে লিড দেওয়ার বিষয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী।
নদীয়ার উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস বলেন, মহিলারা শুধু নয়, বিধানসভার প্রত্যেক ভোটার এবার বিজেপির প্রতি আস্থা দেখাবেন। কারণ আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত সামাজিক প্রকল্পের সুযোগ মানুষ পাচ্ছেন। এই সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। মানুষ এই দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারকে আর চাইছে না। এই সরকারের আমলে মহিলাদের কোনও নিরাপত্তা নেই।