শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ১৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৪টি শাসকদলের দখলে ছিল। ১৪টির মধ্যে দু’টিতে সংরক্ষণের জন্য প্রাক্তন কাউন্সিলররা দাঁড়াতে পারছেন না। ন’টি ওয়ার্ডে পুরনো মুখ রেখে বাকিগুলিতে নতুন মুখ আনা হচ্ছে। বিজেপি ও সিপিএমের দখলে থাকা তিনটি ওয়ার্ডে নতুন মুখ আনা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি শাসকদলের প্রার্থী হতে চেয়ে পুরসভার ১৭টি ওয়ার্ড থেকে বহরমপুরে জেলা তৃণমূল অফিসে রাখা ড্রপবক্সে ৫০টির বেশি বায়োডাটা জমা পড়েছে। প্রার্থীর নাম ঘোষণার পরই দেওয়ালে লেখা হবে। এদিকে পুরসভা নির্বাচনের আগে দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করতে ওয়ার্ডভিত্তিক কর্মিসভা সহ বিভিন্ন কর্মসূচির রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। শাসকশিবির সূত্রে খবর, নির্বাচনী রণকৌশলের রূপরেখা তৈরি করতে মুর্শিদাবাদ জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী শাওনি সিংহরায় মঙ্গলবার চারটি কর্মিসভা করেছেন। এর মধ্যে তিনটি জিয়াগঞ্জ শহরে এবং একটি আজিমগঞ্জ শহরে অনুষ্ঠিত হয়। পুরসভার প্রশাসক প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, দুই শহরের সার্বিক উন্নয়ন ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প এবং কর্মসূচিকে সামনে রেখে আমরা মানুষের কাছে যাব। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, এবার মানুষ আমাদের সমর্থন করবেন।
শাওনি বলেন, কর্মীরাই আমাদের সম্পদ। তাই লড়াইয়ের ময়দানে ফাইনাল খেলায় নামার আগে কর্মীদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মতামত গুরুত্ব দিয়ে রণকৌশল তৈরির কাজ চলছে। শাসকদলের নির্বাচনী তোড়জোড় নজরে পড়লেও বিরোধী শিবিরকে দেওয়াল বা রাস্তায় কোথাও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। যদিও বিরোধী শিবিরের দাবি, ঠিক সময়ে তাদের লড়াইয়ের ময়দানে দেখা যাবে। বিজেপির দক্ষিণ মুর্শিদাবাদ জেলা সভাপতি শাখারভ সরকার বলেন, দেওয়ালে নয়, আমরা মানুষের হৃদয়ে রয়েছি। কাজেই ভোটবাক্সে আমাদের পক্ষেই মানুষের রায় পড়বে।