বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃদ্ধ রবি মাজি ও মালতী মাজির দুই ছেলে। তাঁদের ছোট ছেলে অন্যত্র থাকেন। বড় ছেলে রবিবাবুদের সঙ্গে থাকলেও বাবা-মাকে তিনি দেখেন না। তাঁদের কোনও দায়-দায়িত্ব নেননি। তাই এই বয়সে চাষ করেই সংসার চালাতে হয় রবিবাবুকে। তিনি বলেন, কয়েক কাঠা জমি রয়েছে। তা বড় ছেলে নিজের নামে লিখে দেওয়ার জন্য ধারাবাহিকভাবে আমাদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। ওই জমি চাষ করেই আমাদের বুড়ো-বুড়ির সংসার চলে। তাই তা লিখে দিইনি। অভিযোগ, ওই সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বড় ছেলে ও তাঁর স্ত্রী চ্যালাকাঠ দিয়ে মাকে মারতে শুরু করে। মালতীদেবীর চিৎকার শুনে রবিবাবু তাঁকে বাঁচাতে যান। সেই সময় তাঁকেও মারধর করা হয়। পরে প্রতিবেশীরা বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকে চন্দ্রকোণা গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করেন। বৃদ্ধকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। বৃদ্ধা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।