মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
এদিনের ম্যারাথনে প্রতিযোগীদের পাশাপাশি বাঁকুড়ার জেলাশাসক উমাঙ্কর এস, পুলিস সুপার কোটেশ্বর রাও, খাতড়ার মহকুমা শাসক রাজু মিশ্র প্রমুখ অংশ নিয়েছিলেন। জেলাশাসক বলেন, মুকুটমণিপুরকে রাজ্যের বড় পর্যটনক্ষেত্র হিসেবে গড়ে তুলতে মুখ্যমন্ত্রী জোর দিয়েছেন। এখানে ম্যারাথনের মাধ্যমে এলাকার ছেলেমেয়েদের মনোবল বাড়ানো হল। ম্যারাথনে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় হওয়ার চেয়েও শেষ করাটাই আসল। যাতে এখানকার প্রতিযোগীরা আরও বড় জায়গায় যেতে পারেন আমরা প্রশাসনিক ভাবে সেই চেষ্টা করব।
এদিন সকাল থেকেই মুকুটমণিপুরে ম্যারাথন নিয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তাছাড়া শীতের প্রাক্কালে মুকুটমণিপুরে বেড়াতে আসা বহু পর্যটক এদিন ম্যারাথন দৌড় দেখতে জলাধারের পাড়ে ভিড় জমিয়েছিলেন। এদিনের ওই ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের বিনপুর থানার তারক মাণ্ডি, বাঁকুড়ার সিমলাপাল থানার কিঙ্কর দুলে দ্বিতীয় এবং সারেঙ্গা থানার সৌমিত্র দুলে তৃতীয় স্থান দখল করেন।
অন্যদিকে, মহিলা বিভাগে সারেঙ্গা থানারই পিঙ্কু সিংহ মহাপাত্র প্রথম, কাকলি দুলে দ্বিতীয় এবং সোনালি দুলে তৃতীয় স্থান দখল করেন। তাঁদের হাতে বাঁকুড়া জেলা পুলিসের পক্ষ থেকে বড় ট্রফি ও অর্থমূল্য পুরস্কার হিসেবে তুলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুই বিভাগের প্রথম ১০জনকে আলাদা ভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এদিন বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু, জেলাশাসক, জেলার পুলিস সুপার, রানিবাঁধের বিধায়ক জ্যোৎস্না মাণ্ডি, খাতড়ার মহকুমা শাসক, এসডিপিও বিবেক বর্মা, খাতড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জয়ন্ত মিত্র সহ খাতড়া মহকুমার ৮টি থানার পুলিস আধিকারিকরা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পুলিস সুপার বলেন, বাঁকুড়ার প্রত্যেকেই খুব স্বাস্থ্যবান। তাতে আমরা খুব খুশি। মানুষকে স্বাস্থ্য সম্পর্কে এবং গাড়ি চালানো বিষয়ে সচেতন করতেই এই কর্মসূচি নিয়েছি।