কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
এপ্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়া শুভদীপ রজক, মাসুকা রহমান প্রমুখের বক্তব্য, আমাদের ক্লাস শুরু হলেও এখন পর্যন্ত বাংলা বই পাইনি। ক্লাসে বিষয়ের আলোচনা হচ্ছে কিন্তু আমাদের হাতে বই থাকলে বুঝতে আরও সুবিধা হতো। তাই তাড়াতাড়ি বই পেলে ভালো হয়।
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কর্তৃক প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বিষয়ের পাঠ্যবই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুল ও মাদ্রাসার পড়ুয়াদের বিনামূল্যে দেওয়া হয়। পুরনো পাঠ্যক্রমের দ্বাদশ শ্রেণির ‘সাহিত্যচর্চা’ এবং ‘বাংলা ভাষা ও শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ইতিহাস’ পাঠ্যবই দু’টি পড়ুয়ারা এখনও পায়নি বলে জেলার বিভিন্ন স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে।
এপ্রসঙ্গে মালদহের কালিয়াচক-২ ব্লকের পঞ্চানন্দপুর সুকিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা কামাল বলেন, গত এপ্রিলে দ্বাদশ শ্রেণির ভর্তি সম্পন্ন হয়েছে। তারপর থেকেই পড়ুয়াদের পঠনপাঠন শুরু হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা পাঠ্যবই স্কুলে আসেনি। এবিষয়ে জেলা শিক্ষাদপ্তরে জানিয়েছি।
পুরাতন মালদহ ব্লকের যাত্রাডাঙ্গা কে বি হাই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মহম্মদ ওয়াহিদুল্লাহ আলি বলেন, পাঠ্যবই না থাকায় পড়ুয়াদের পড়াশোনা করতে সমস্যা হচ্ছে। তারা বারবার জানতে চায়ছে পাঠ্যবই কবে আসবে। এই সমস্যার কথা জেলার শিক্ষা আধিকারিকদের জানিয়েছি। এবিষয়ে মালদহ জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) সুজিত সামন্ত বলেন, এই সমস্যার সমাধান করা হবে। আশা করছি দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক শীঘ্রই স্কুলগুলিতে
পৌঁছে যাবে।