কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
স্বাধীনবাবু বলেন, বারবার এই ভাঙনের জন্য বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছি আমি। বাড়িতে ৮০ বছর বয়সী মা রয়েছেন। তিন ভাই এই বাড়িতে থাকি। পরিবারে নয় জন সদস্য। একজন দূরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত। আরেক ভাইপো নাবালক। অষ্টম শ্রেণীতে পড়ে। তাদের সবাইকে নিয়ে আবার মাথার ছাদ হারিয়ে কোথায় যাব, কিছুই বুঝতে পারছি না। বড্ড হতাশ লাগছে।
২০১৬ থেকে ২০২১ পর্যন্ত বৈষ্ণবনগরের বিজেপি বিধায়ক ছিলেন স্বাধীনবাবু। কিন্তু বিধায়ক হওয়ার পরেই ভাঙনের গ্রাসে তলিয়ে যায় তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটেমাটি। তখন তাঁর সঙ্গে ভাঙন নিয়ে কথাও বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আশ্বাস দেন পাশে থাকার। পরে কিছুটা দূরে ফের মাথা গোঁজার আস্তানা গড়েন প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক। কিন্তু সেই আস্তানাও তলিয়ে যাওয়ার মুখে।
স্বাধীনবাবু বলেন, নিজের পরিবার যেমন রয়েছে, তেমনই বীরনগরের সব মানুষই আমার পরিবার। আমাদের দল আমার সমস্যার কথা জানে। সম্প্রতি উত্তরবঙ্গের নেতা রথীন্দ্রনাথ বসু এলাকায় এসে পরিস্থিতি দেখে গিয়েছেন। আমি আর নতুন করে কী বলব! তবে দল যদি মনে করে ভাঙন নিয়ে নিশ্চয়ই কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দেবে। ভাঙন এক জাতীয় বিপর্যয়। রাজ্য ও কেন্দ্রকে যৌথভাবে এই সমস্যার মোকাবিলা করতে হবে।