বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যার বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
মৃতের ভাই সন্তোষকুমার শাহ বলেন, দাদা সন্ধ্যাতেই ফোন করে বলেছিল ৩০ মিনিটের মধ্যে বাড়ি চলে আসবে। আমরা ৯টা পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরেও দাদা বাড়ি না ফেরায় খোঁজ শুরু করি। ওর মোবাইল ফোনও সুইচড অফ পাই, পুলিসকে জানাই। দাদার সঙ্গে কারও কোনও শত্রুতা নেই। তবে কেন ওকে নৃশংসভাবে মারা হল বুঝতে পারছি না। ডিএসপি (গ্রামীণ) অচিন্ত্য গুপ্ত বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। আমরা সবদিক খতিয়ে দেখছি। পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও কথা বলা হচ্ছে। মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ উমেশবাবু ফ্যাক্টরির কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরছেন বলে স্ত্রীকে ফোন করে জানান। কিন্তু ৩০ মিনিটের মধ্যেই বাড়ি পৌঁছনোর কথা থাকলেও দুই-তিনঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও বাড়িতে না আসায় পরিবারের লোকেদের চিন্তা হয়। পরিবারের সদস্যরা ফোন করলেও উত্তর না পেয়ে খোঁজ শুরু করেন। এদিন সকালে ঝমকলাল জোতে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিস। জাতীয় সড়কের ধারে মহানন্দা ক্যানেলের পাশ থেকে তাঁর মোটর বাইকটিও উদ্ধার হয়। পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে।