উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
ইসলামপুরের পুলিস সুপার সচিন মক্কর বলেন, টোটো নিয়ন্তণে কোনও অভিযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এবিষয়ে আমার পুরসভা ও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে অলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা প্রশাসক কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, এবিষয়ে আমারা পুলিস ও প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব যাতে সমস্যার সমাধান হয়।
শহরের লাইফ লাইন বলে পরিচিত ৩৪নং জাতীয় সড়ক কার্যত সবসময়ই টোটোর দখলে থাকে। এতে অন্যান্য যানবাহনের চলাচলে সমস্যা হয়। দিন দিন টোটোর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরসভার অনুমতি দেওয়া টোটোর সংখ্যা ৬০০। কিন্ত শহরে প্রায় ৩০০০ টোটো চলছে। সেগুলি সড়কের পাশে বিভিন্ন জায়গায় পার্কিং করছে। টার্মিনাসের সামনে অনেক টোটো দাঁড়িয়ে থাকছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি বাস এলেই যাত্রী তোলার জন্য টোটোর লাইন লেগে যায়। পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, চৌরঙ্গী মোড় সহ একাধিক জায়গায় যাত্রী ধরার জন্য সেগুলি পার্কিং করে থাকে। জাতীয় সড়কের পাশে চলাচলের জন্য ফুটপাত নেই বললেই চলে। এমতাবস্থায় টোটোগুলি সড়কের ধারে পার্কিং করে। ফলে যানজট তৈরি হয়। টোটোর দৌরাত্ম্য রুখতে বাববার অভিযানের কথা বললেও এখনও পর্যন্ত প্রশাসন সদর্থক পদক্ষেপ করেনি। পার্শ্ববর্তী ব্লক চোপড়া থেকেও অনেক টোটো শহরে অসছে। ইসলামপুর ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম থেকে অনেক টোটো শহরে চলছে। চালকদের একাংশ ট্রাফিক নিয়মের তোয়াক্কা করেন না। দ্রুতগতিতে ওভারটেক করে চলে। চলতে চলতে হঠাৎ একদিক থেকে অন্যদিকে টার্ন নেয়। এই দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। টোটো নিয়ন্ত্রণ না করা হলে রাস্তায় চলাচল করাই দায় হবে বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল।