উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
আলিপুরদুয়ার পুরসভার প্রশাসক মহকুমা শাসক শ্রীরাজেশ বলেন, অভিযোগ ঠিক নয়। পুরসভার সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পের নির্মাণ কাজ চলছে। আবর্জনা ফেলার জায়গা নেই। তার মধ্যদিয়েও শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে।
পুরসভার প্রশাসক যাই বলুন না কেন শহরের ২০টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাস্তা ও গলি এই মুহূর্তে আবর্জনার স্তূপে ভরে গিয়েছে। রাস্তার পাশে ডাঁই করে রাখা নোংরা আবর্জনা রাস্তার একেবারে মাঝে চলে এসেছে। বিভিন্ন বর্জ্যের সঙ্গে নিকাশি নালার তোলা নোংরা কাদাও আবর্জনার সঙ্গে রাস্তার প্রায় মাঝে চলে এসেছে। নোংরা মাড়িয়েই চলাচল করতে হচ্ছে। আর তা থেকে প্রতিমুহূর্তে শহরের বাতাসে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। বাসিন্দাদের নাকে রুমাল চাপা দিয়ে হেঁটে চলতে হচ্ছে।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুজোর আগে থেকেই পুর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের গলি ও রাস্তার দু’ধারে ডাঁই হয়ে পড়ে থাকা নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার হচ্ছে না। যার জেরে করোনা আবহে শহরে নানা রোগব্যধি ছড়ানোরও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। পুজো চলে গিয়েছে। তারপরেও এভাবে রাস্তার পাশে জমতে থাকা আবর্জনার স্তূপে ক্ষুব্ধ শহরের বাসিন্দারা। রাস্তা ও ওয়ার্ডের গলি ছাড়াও পুরসভা নিয়ন্ত্রিত বড়বাজার, ট্রান্সপোর্ট বাজার, নিউটাউন বাজার, বকরিবাড়ি বাজার সহ অন্যান্য বাজার নরককুণ্ডে পরিণত হয়েছে।
পুজোর আগে মানুষ নতুন জামাকাপড় পরে প্রতিমা দর্শন করতে যান। সেইজন্য পুজোর আগে মানুষ চায় রাস্তাঘাট যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে। কিন্তু পুজোর সময় এবার আলিপুরদুয়ার শহরের কোনও রাস্তারই নোংরা আবর্জনা পুরসভা পরিষ্কার করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে এবার আবর্জনা মাড়িয়েই মানুষকে ঠাকুর দেখতে হয়েছিল।
পুরসভার বিদায়ী বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের আশিস দত্ত বলেন, আমরা যখন বোর্ডে ছিলাম তখন শহরের রাস্তার আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার করা হতো। পুজোর সময় রাস্তার পাশে থাকা জঙ্গলও কাটা হতো। এবার সেটাও হয়নি, কেন তা বলতে পারব না।