উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
ইতিমধ্যেই তৃণমূল সাহেবগঞ্জ, চৌধুরীরহাট, বুড়িরহাট, বড় শাকদল সহ একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ব্যাপক জমায়েত করে কর্মিসভা করেছে। বাকি গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতেও এ মাসের মধ্যে অঞ্চল ভিত্তিক কর্মিসভা হবে বলে জানিয়েছেন দিনহাটার তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহ। গ্রাম পঞ্চায়েত ভিত্তিক কর্মিসভার পর বুথ ভিত্তিক কর্মিসভা শুরু হবে। বুথের বসে যাওয়া কর্মীদের দলের কাজে ফের যুক্ত করতেই তাঁদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন অঞ্চলস্তরের নেতারা। একুশের বিধানসভা ভোটে অন্যান্য আসনের মতো দিনহাটাতেও যে এক ইঞ্চি তাঁরা জমি ছাড়বে না সেই ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। যদিও তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা তুলতে চাইছে বিজেপি সহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসের শুরুতে দিনহাটা-২ ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি তথা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মীর হুমায়ুন কবিরকে সরিয়ে নতুন ব্লক সভাপতি করা হয় বিধায়ক ঘনিষ্ঠ বিষ্ণুকুমার সরকারকে। তা নিয়েও তৃণমূলের অন্দরে কোন্দল রয়েছে। বিধানসভা ভোটের আগে সেই কোন্দল না মেটানো গেলে তার প্রভাব ভোটবাক্সে যে পড়বে সেটা দলের নিচুতলার কর্মীরাও মনে করছেন।
দিনহাটা-২’র সদ্য দায়িত্ব পাওয়া ব্লক সভাপতি বিষ্ণুবাবু বলেন, বিধায়কের নির্দেশে আমরা প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতে কর্মিসভা করছি। সেই সভায় বিধায়ক উদয়নবাবু নিজে থাকছেন। অঞ্চলস্তরের কর্মিসভা শেষ হলেই বুথ ভিত্তিক কর্মিসভা শুরু হবে। তাছাড়া প্রতিদিন ছোট ছোট বৈঠক করা হচ্ছে। একুশের বিধানসভা ভোটে দিনহাটা কেন্দ্রে বিজেপিকে খুঁজেই পাওয়া যাবে না।
স্থানীয় বিজেপি নেতা সুদেব কর্মকার বলেন, সামনে ভোট তাই তৃণমূলের লোকজন বিভিন্ন অনিয়ম ঢাকতে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা রটিয়ে ময়দানে নেমেছে। আসলে তৃণমূল এখন ডুবন্ততরী। ওদের বিতারিত করতে মানুষ বিধানসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে আছে। একুশের ভোটে ওদেরই খুঁজে পাওয়া যাবে না।