বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
তাঁরা বলেন, শ্রদ্ধা জানিয়ে বসানো শহরের কোনও মূর্তি নিয়মিতভাবে পরিষ্কার হয় না। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেখা উচিত। জেলার বাইরে থেকে কোনও মানুষ শহরে এলে তাঁদের মনে খটকা লাগবে। যদিও বা তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত দুই পুরবোর্ডের কথায়, মনীষীদের জন্মদিবস ও মৃত্যু দিবসের আগে সব পরিষ্কার করে দেওয়া হয়। সারাবছর রক্ষণাবেক্ষণ হয়।
গৌড় মহাবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের গবেষক অধ্যাপিকা সুস্মিতা সোম বলেন, মনীষীদের মূর্তি বসানো হয় পথচলতি মানুষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। যার মহান উদ্দেশ্য হল মূর্তি দেখে তাঁদের কার্যকলাপ মনে গেঁথে থাকবে। শ্রদ্ধা অনুভব হবে। সেই মূর্তিতে যদি এই ভাবে ধুলো জমে থাকে তাহলে মনে দুঃখ লাগে। যারা রক্ষণাবেক্ষন করে তাদের এগুলি নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত। তাহলে শহর সুন্দর লাগবে। যদি শ্রদ্ধা করে বসিয়ে এই অবস্থা করে রাখা হয় তাহলে ভালো লাগে না। জন্মদিন আছে, যেহেতু মালা পরাতে হবে তাই পরিষ্কার করতে হবে, এতে অন্তরের শ্রদ্ধা প্রকাশ পায় না।
ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান নীহার রঞ্জন ঘোষ বলেন, শহরে স্বামীজি বিবেকানন্দের মূর্তি পরিষ্কার করা হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও একাধিক মনীষীর মূর্তি আছে, তাঁদের জন্ম ও মৃত্যু দিবসের আগেই সেগুলি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে দেওয়া হয়। সারাবছর ধরে রক্ষণাবেক্ষণ হয় না একথা ঠিক নয়। যে যে ওয়ার্ডে মূর্তি রয়েছে সেখানকার সবাই এগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করে। পুরাতন মালদাহ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান চন্দনা হালদার বলেন, যথাসময়ে আমরা বিবেকানন্দ মোড়ে থাকা স্বামীজির মূর্তি পরিষ্কার করে দেব। আমরা ওই মোড় সুন্দর করে সাজিয়ে দেব। তখন স্বামীজির একটি বড় মূর্তি বসানো হবে।