পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
শাহবাজের দাবি, মেয়েদের শিক্ষার সংস্কারের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি সব রাজ্যগুলির সঙ্গে কাজ করে চলেছে। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার-ও দাবি করেছেন, সরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক সংস্কার করেছে এবং এর জন্য বাজেটও বেশি নির্ধারণ করেছে।
যদিও পাকিস্তানের এই সাধু বুলি কিন্তু তাঁদের পরিসংখ্যান থেকে আলাদা। খোদ পাক প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালেও পাকিস্তানে মোট মহিলা জনসংখ্যার মাত্র ৪৯ শতাংশ নারী শিক্ষার আওতায় এসেছে।
অন্যদিকে, পাকিস্তান ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিল সোমালিয়া, কুর্দিস্তান, মালয়েশিয়া ও মালদ্বীপের প্রতিনিধিরা। এছাড়াও, আমন্ত্রণ ছিল আফগানিস্তানেরও। কিন্তু, কাবুল থেকে কোনও প্রতিনিধি আসেনি। যা নিয়ে বেশ কিছুটা চাপে ইসলামাবাদও। তবে সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন, নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী মালালা ইউসুফজাই। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানে ফিরে আসতে পেরে আমি অত্যন্ত সম্মানিত ও খুশি বোধ করছি।’