কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
কাবুলের ক্ষমতা দখলের পর তালিবানের তরফে একরাশ প্রতিশ্রতির ঝুলি সামনে রাখা হয়েছিল। যা দেখে অনেকের মনে হয়েছিল, এই তালিবানের সঙ্গে আগের তালিবানের (১৯৯৬-২০০০) হয়তো কোনও মিল নেই। কিন্তু, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বোঝা গেল, তালিবান আছে একই জায়গায়। মুখে যাই দাবি করা হোক না কেন, তালিবান তাদের মানসিকতা ঝেড়ে ফেলতে পারেনি। সরকারে সব সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব রাখার কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দিনের আলো দেখেনি। মহিলাদের কোনও প্রতিনিধি সরকারে নেই। এমনকী, অতীতের পথে হেঁটে মহিলাদের উপর কড়া বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। তাদের চলাফেরা, শিক্ষা, চাকরি সব ক্ষেত্রেই প্রতিবন্ধকতা খাড়া করা হয়েছে। আফগানিস্তানে কড়া শরিয়ত আইন চালু করা হয়েছে। কাবুল দখলের ক্ষেত্রে সিরাজুদ্দিন হাক্কানিকে পাক সরকারের সমর্থনের কথা কারও অজানা নয়। কিন্তু, আন্তর্জাতিক বিশ্বে তালিবান এখনও একঘরে থাকায় প্রবল অস্বস্তিতে রয়েছে ইমরান প্রশাসন। পাকিস্তানের আশা ছিল, তালিবান ক্ষমতায় এলে তেহেরিক-ই-তালিবান জঙ্গি সংগঠনকে আলোচনার টেবিলে বসাতে পারবে। কিন্তু, পাক প্রশাসনের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।