কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
এদিন আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা হিন্দুদের উপর আক্রমণের কড়া নিন্দা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধি সেখানে শামিল হয়েছিলেন। মানববন্ধন করে তাঁরা সংখ্যালঘুদের আইনি নিরাপত্তার দাবি জানান। হিংসার নিন্দা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এম আখতারুজ্জামান বলেন, ‘এ দেশে দুর্গা পুজো বিশ্বকে ধর্মনিরপেক্ষতার বার্তা দেয়। ধর্ম নির্বিশেষে সকলে এই উৎসবে শামিল হন। অথচ বিভিন্ন প্রান্তে ঘটে চলা সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ দেশের ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করছে। সরকারের কাছে দাবি, অপরাধীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হচ্ছে।’ পাশাপাশি, সাম্প্রতিক হিংসা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি তুলেছেন নোয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য এম ওয়াহিদুজ্জামান। অতীতের ঘটনা তুলে এবারের হিংসা নিয়ে হাসিনা প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য। মিজানুর রহমান বলেছেন, সাম্প্রদায়িক হিংসায় জড়িতরা প্রায়ই কোনওরকম শাস্তি না পেয়ে ছাড়া পেয়ে যায়। এটা বন্ধ করতে হবে। প্রোগ্রেসিভ স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স এবং খুলনা ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনও হিন্দুদের উপর আক্রমণের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। সাম্প্রতিক ঘটনার প্রতিবাদে ‘দেখতে কি পাও, পুড়ছে বাংলা?’ নামে একটি পথনাটিকা পরিবেশন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া ও শিক্ষকরা।