কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
রবিবার সিবিএস-এর ‘ফেস দ্য নেশন’ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন রচেল। সেখানে তিনি ইদাহোর মতো কম টিকাকরণ হওয়া রাজ্য এবং আলাস্কার করোনা পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেন। এমনিতেই মার্কিন স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য মতে, দেশজুড়ে হাসপাতালে করোনায় মৃত্যু শিখরে পৌঁছেছে। তার মধ্যে অতি সঙ্কটজনক দশা টিকাকরণ কম হওয়া উত্তর-পশ্চিমের রাজ্যগুলির। হাসপাতালগুলির রোগীর ভিড় সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। মন্টানার একটি বড় হাসপাতাল অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করছে। অর্থাৎ, বেছে বেছে সেই সমস্ত রোগীকেই ভেল্টিলেটর সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে, যাঁদের বাঁচার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিস্থিতি সঙ্কটজনক দেখেই রোগীদের ভেল্টিলেটরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। কেননা, পরিকাঠামোর তুলনায় রোগী সংখ্যা বহু গুণ বেড়ে গিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে দেশের অন্যান্য রাজ্যেও এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হতে পারে বলে স্বাস্থ্যকর্তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
রচেলের কথায়, ‘কাকে ভেন্টিলেটর দেওয়া হবে, কোন রোগী আইসিইউ বেড পাবেন, আমরা সে ব্যাপারে আলোচনা করছি।’ তবে, এই আলোচনা বা সিদ্ধান্ত যে সহজ নয়, সেকথাও স্বীকার করে নিয়েছেন সিডিসি প্রধান। রচেল বলেছেন, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আমারা এই জায়গায় নিয়ে যেতেও চাই না। ডেল্টা সংক্রমণ ঠেকাতে ৬৫ বছর বয়সি বা তার ঊর্ধ্ব এবং ৫০-৬৪ বছরের মধ্যে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন, তাঁদের ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে সিডিসির উপদেষ্টা প্যানেল। কিন্তু, নিজের অবস্থানে অনড় থেকে বুস্টার ডোজের জন্য পরিধি বাড়াতে বলেছেন রচেল। সিডিসি প্রধানের কথায়, কর্মক্ষেত্রে যাঁদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, তাঁরাও ভ্যাকসিনের তৃতীয় ডোজ পাওয়ার যোগ্য।