শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
এই পরিকল্পনারই নবতম রূপ ‘ভারত-দক্ষিণ এশিয়া সম্মেলন’। কাজাঘাস্তান, কিরঘিজ রিপাবলিক, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান এবং উজবেকিস্তানকে নিয়ে ভারত সম্পূর্ণ নতুন একটি গোষ্ঠী তৈরি করছে। আগামী ২৭ জানুয়ারি এই গোষ্ঠীর প্রথম সম্মেলন। আয়োজক ভারত সরকার। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, এই পদক্ষেপ মোদি সরকারের এক্সটেনডেড নেবারহুড কর্মসূচিরই অঙ্গ। ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিটি দেশে সফর করেছেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে বিদেশমন্ত্রী স্তরের বৈঠক হয়। তার আগে আফগানিস্তানকে কেন্দ্র করে একটি আঞ্চলিক বৈঠক হয়েছিল। সেখানেও এই রাষ্ট্রগুলি অংশ নিয়েছিল।
বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, এই বৈঠকগুলির প্রেক্ষিতে গ্রহণ করা সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন একটি মঞ্চ তৈরি করা হচ্ছে। লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ার কূটনীতি, বাণিজ্য, সামরিক সহায়তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা। এর প্রথম সম্মেলন হতে চলেছে ২৭ জানুয়ারি। প্রসঙ্গত কাজাখাস্তানে সাম্প্রতিক বিদ্রোহ, রক্তপাত এবং প্রবল অশান্তি যেভাবে মার্কিন ও রাশিয়ার ঠান্ডা লড়াই হিসেবে আবার মাথা চাড়া দিয়েছে, সেই প্রেক্ষিতেই এরকম একটি সম্মেলনের আয়োজন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বলা বাহুল্য, এ নিয়ে চীন ও পাকিস্তানকে যথেষ্ট ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তাই দিতে চাইছে ভারত।