কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
কানহাইয়ার কংগ্রেসে যোগদান নিয়ে এদিন সিপিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা জানিয়েছেন, ‘মঙ্গলবার বেলা ১টা ১৯ মিনিটে কানহাইয়ার চিঠি আসে দলীয় কার্যালয়ে। তাতেই দলত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। আমি নিজে ব্যক্তিগতস্তরেও কানহাইয়ার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছি একাধিকবার। কানহাইয়ার হয়তো অন্য কোনও উচ্চাকাঙ্ক্ষা রয়েছে। পার্টির প্রতি তিনি বিশ্বস্ত ছিলেন না। তবে কানহাইয়া দল ছাড়ায় সিপিআইয়ের কোনও ক্ষতি হবে না।’ রাজনৈতিক মহল বলছে, সিপিএম, সিপিআই তথা বাম দলগুলি যেখানে রাজ্য ও কেন্দ্রীয়স্তরে রীতিমতো অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছে, সেখানে কানহাইয়া কুমারের মতো একজন তরুণ তুর্কির দলত্যাগ নিঃসন্দেহে বিড়ম্বনার।
এদিন কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার আগে কানহাইয়া কুমার পাটনায় সিপিআইয়ের কার্যালয়ে তাঁরই লাগানো এসি খুলে নিয়ে যান। সিপিআইয়ের বিহার রাজ্য সম্পাদক জানিয়েছেন, যেহেতু ওই এসি কানহাইয়ার নিজের খরচেই লাগানো হয়েছিল, তাই এসি খোলার ব্যাপারে তাঁরা কোনও আপত্তি করেননি। মঙ্গলবার নয়াদিল্লির আইটিওতে শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্মবার্ষিকীতে যুব কংগ্রেসের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন রাহুল গান্ধী। আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার আগে সেখানেই উপস্থিত হন কানহাইয়া কুমার ও জিগনেশ মেভানি।
জিগনেশ বলেন, ‘যেহেতু আমি গুজরাতের নির্দল বিধায়ক, তাই টেকনিক্যাল কারণে কংগ্রেসে যোগ দিতে পারছি না। তবে মনেপ্রাণে কংগ্রেসের সঙ্গেই ছিলাম ও আছি। যদি দল টিকিট দেয়, তাহলে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের টিকিটেই লড়ব।’ এদিন বিকেলে কংগ্রেস সদর কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠকে কানহাইয়া এবং জিগনেশ দু’জনকেই হাজির করান দলের শীর্ষ নেতা কে বেণুগোপাল। বলেন, ‘এই তরুণ নেতাদের আরও অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে।’