কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
গবেষণাটি চালিয়েছে জেএনইউর ‘সেন্টার অব সোশ্যাল মেডিসিন অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ’। তারা জানিয়েছে, ১৯৯৮-৯৯ সালে উচ্চতা বাড়লেও পরবর্তী সময়ে তা কমতে শুরু করে। তবে সমাজের বিত্তশালী সম্প্রদায়ের মহিলাদের উচ্চতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আর সেজন্য পুষ্টি, ভিটামিনের ঘাটতি এবং সামাজিক ও পরিবেশগত বিষয়গুলিকে দায়ী করা হয়েছে। গবেষণায় আরও উঠে এসেছে, ১৯৯৮-৯৯ এবং ২০০৫ সালের মধ্যে জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে প্রত্যেক গোষ্ঠীর মহিলাদের গড় উচ্চতা বেড়েছে। ব্যতিক্রম শুধু মেঘালয়ের। ওই নির্দিষ্ট সময়ে সেখানে মহিলাদের উচ্চতা কমেছে।
তবে, ২০১৫-১৬ সালে ২৬-৫০ বছর বয়সি মহিলাদের উচ্চতা বেড়েছে। যদিও ওই একই সময়ে ১৫-২৬ বয়সি গোষ্ঠীর মহিলারা খর্বকায় হয়েছে। আর এক্ষেত্রে সবথেকে বেশি উচ্চতা কমেছে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মহিলা এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের। সবথেকে আশ্চর্যজনক তথ্য হল, ২০১৫-১৬ সালের ‘ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে-৪’ অনুযায়ী ১৫-২৫ বছর বয়সি মহিলাদের উচ্চতা কমেছে। জেএনইউর গবেষকরা ‘ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে-৩’-এর তথ্য বিশ্লেষণ করে বলেছেন, অন্যান্য জাতির মহিলাদের তুলনায় তফসিলি জাতির পাঁচ বছরের গড় শিশুর উচ্চতা দু’সেন্টিমিটার কমেছে। এর ফলে তফসিলি জাতি ও সাধারণ জাতিভুক্ত শিশুদের মধ্যে উচ্চতার ফারাক বাড়ছে।