শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
দিল্লি ফিরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেবেন প্রতিনিধি দল। তবে তার আগে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিবের সঙ্গে একপ্রস্থ বৈঠক করবেন তারা। যদিও শুক্রবার রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এবং স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। করোনা পরিস্থিতির গোড়ায় রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করেই প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। তা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘাত চরমে ওঠে। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোয় অকারণ হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে বলে অভিযোগও তোলে রাজ্য। এবার অবশ্য বিতর্ক এড়াতে দল পাঠানোর আগেই বিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
তবে, শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই নয়। কেরল, ছত্তিশগড়, রাজস্থান এবং কর্ণাটকেও যাচ্ছে কেন্দ্রের বিশেষ প্রতিনিধি দল। সেভাবে দেখতে গেলে এই পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের কোভিড পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো। সুস্থ হয়ে ওঠার হারও সবচেয়ে বেশি। বাংলায় সুস্থতার হার ৮৭.৭৭ শতাংশ। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় মৃত্যুর নিরিখে প্রথম দশে পশ্চিমবঙ্গের নাম নেই। এই তথ্য খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রকেরই। অন্যদিকে, সংক্রমণের বিচারেও রাজ্যের স্থান অনেক নীচে। দেশের মোট করোনা আক্রান্তের ১৪.১ শতাংশ কর্ণাটকের, ১১.৮ শতাংশ কেরলের, ৪.২ শতাংশ পশ্চিমবঙ্গের, ৩.৫ শতাংশ ছত্রিশগড়ের এবং ২.৭ শতাংশ রাজস্থানের। একইসঙ্গে প্রতি ১০ লক্ষে বাংলায় টেস্ট হচ্ছে প্রায় ৩৮ হাজার লোকের। এই অবস্থা একেবারে বেহাল না হলেও ওনামের অভিজ্ঞতা ভাবাচ্ছে। সেই কারণেই যাচ্ছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল।