শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
বৃহস্পতিবারই এক আত্মীয়ের সূত্রে বেঙ্গালুরু পুলিস বিবেকের মুম্বইয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। তারপর থেকেই বলিউড ও মাদক যোগের মামলায় বিবেকের নামও জড়িয়ে গিয়েছে। এদিন একঝাঁক ট্যুইট করে মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক শচীন সাওয়ান্ত বলেন, এনসিবি ইচ্ছাকৃতভাবে বিবেক ও সন্দীপ সিংকে আড়াল করার চেষ্টা করছে। মাদক মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধেও তদন্ত হওয়া উচিত।’ সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুতে বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীর নাম জড়ানোর পর এই মামলায় মাদক কেলেঙ্কারির তত্ত্ব উঠে আসে। বিহার বিধানসভা নির্বাচনের সূত্রে সুশান্ত মৃত্যুতে রাজনীতিরও রং লাগে। অভিযোগ ওঠে, বলিউডের কলাকুশলীদের মধ্যে যাঁরা কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করেছেন, তাঁদেরই বেছে বেছে মাদক মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। অন্যদিকে, এই বলিউডেই এক সারির অভিনেতাদের বিজেপি মনোভাবাপন্ন হিসেবে মানা হয়। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিবেক ওবেরয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে নির্মিত এক ছবিতে তিনিই নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। এবং ওই ছবির পরিচালক ছিলেন সন্দীপ সিং। এবার সন্দীপ ও বিবেকের সঙ্গে মাদক মামলার যোগ খতিয়ে দেখার দাবি তুলল কংগ্রেস। সাওয়ান্ত ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘বলিউডে বিজেপির মাদক যোগ নিয়ে আমি আগেই এনসিবি তদন্তের দাবি করেছিলাম। মাদক মামলায় আদিত্য আলভার নাম জড়িয়েছে। তিনি সম্পর্কে বিবেক ওবেরয়ের ভগ্নিপতি। বিবেকের সঙ্গে সন্দীপ সিংয়ের যোগ রয়েছে। এনসিবির এই মামলায় তদন্ত করা উচিত।’ এদিকে সুশান্ত মামলায় মিথ্যা খবর ছড়ানোর অভিযোগে দিল্লির এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিভোর আনন্দ নামে ওই যুবক সুশান্তের মৃত্যু মামলায় সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।