কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
এদিন সংবাদ সংস্থাকে সঞ্জয় জানিয়েছেন, ‘আমাকে বিধানসভা ভোটে কোনও দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। আমার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আসনগুলিতে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও আমার মতামতকে গুরুত্ব দেয়নি দল। আমি চার বছর মুম্বই শাখার সভাপতি ছিলাম। তা সত্ত্বেও দলে আমার কোনও সম্মান নেই। রাজ্যের দায়িত্বে থাকা এআইসিসি সাধারণ সম্পাদকের সিদ্ধান্তকেই চূড়ান্ত মান্যতা দেওয়া হচ্ছে। উনি তো পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারেন।’ তাঁর আরও অভিযোগ, ভারসোভা কেন্দ্রে যে প্রার্থীর নামে সম্মতি দিয়েছে হাইকমান্ড, তিনি গত পাঁচ বছর দলের হয়ে কোনও কাজ করেননি। যদিও, তাঁর দাবি খারিজ করে দিয়েছে কংগ্রেস।
এই প্রসঙ্গে কংগ্রেস মুখপাত্র মণীশ তিওয়ারি জানিয়েছেন, সঞ্জয় নিরুপমকে এই ধরনের মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই সব কাল্পনিক ষড়যন্ত্রের গুজব না ছড়ানোই ভালো। এটা বোঝা উচিত। তাঁর মতে, ভোটের টিকিট বিলি নিয়ে দুই নেতার মতপার্থক্য বা রাগারাগি থাকতেই পারে। কিন্তু, কাজে তার প্রভাব পড়া উচিত নয়। একই কাজ করেছেন দলের হরিয়ানা শাখার প্রাক্তন সভাপতি অশোক তনওয়ার। তাঁকেও সতর্ক করা হয়েছে।