সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গির একটি মাদ্রাসা রয়েছে। শনিবার বেশি রাতে এটিএসের একটি বিশেষ দল কলিমুদ্দিনকে টাটানগর রেল স্টেশন থেকে গ্রেপ্তার করে। এরপর জামশেদপুর থেকে তাকে তড়িঘড়ি রাঁচি আনা হয়। ঝাড়খণ্ড পুলিসের অতিরিক্ত ডিজি (অপারেশন) মুরারিলাল মিনা বলেন, পুলিসের চোখে ধুলো দিতে বিভিন্ন বেসে অনবরত জায়গা বদল করে যাচ্ছিল কলিমুদ্দিন। আমরা বেশ কয়েকটি বিশেষ দল তৈরি করেছিলাম। তার সম্ভাব্য ডেরাগুলিতে নজরদারি চালানোর জন্য। আমাদের কাছে খবর আসে, জামশেদপুরের আজাদনগরে নিজের বাড়িতে এসেছে সে। এরপরই গতকাল রাতে টাটানগর স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিনা আরও বলেন, কলিমুদ্দিন গত তিন বছর ধরে ফেরার ছিল। সে গ্রেপ্তার হওয়ায় এবার ঝাড়খণ্ড ও দেশের অন্যান্য অংশে একিউআইএস-এর নেটওয়ার্কের পর্দা ফাঁসে সুবিধা হবে আমাদের। কলিমুদ্দিন বাংলাদেশ, সৌদি আরব ও দক্ষিণ আফ্রিকায় কাটিয়েছিল। পাশাপাশি ঝাড়খণ্ড, আসানসোল, কলকাতা, গুজরাত, মুম্বই ও উত্তরপ্রদেশে অল্প বয়সিদের মগজ ধোলাই দিয়ে তাদের একিউআইএস-এ যোগ দেওয়ানোর কাজ চালাচ্ছিল। এর আগে গ্রেপ্তার হওয়া একিউআইএস-এর প্রথম সারির নেতা আব্দুল রাহমান আলি খান কটকি ওরফে হায়দর ওরফে মাসুদ ও আব্দুল সামি ওরফে হাসানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল কলিমুদ্দিনের। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ওড়িশার কটক থেকে কটকিকে গ্রেপ্তার করেছিল দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল। পরের বছর জানুয়ারিতে হরিয়ানার নুয়া থেকে গ্রেপ্তার হয় সামি।