প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
রাজ্যের কেরোসিনের সাধারণ বরাদ্দ মাসে ৫৮ হাজার কিলোলিটারের কিছু বেশি। কেরোসিন বরাদ্দ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে মামলা চলছে। হাইকোর্টের নির্দেশের পরেও কেরোসিন নিয়ে টানাপোড়েন অব্যাহত আছে। কেরোসিন ডিলারদের সংগঠনের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার যে নীতি নিয়ে চলছে তাতে গরিব রেশন গ্রাহকরা কেরোসিন কিনতে পারছেন না। প্রতিমাসে দাম বাড়ানো হচ্ছে। ডিলার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অশোক গুপ্ত জানান, দাম বৃদ্ধির জন্য চাহিদা কমে গিয়েছে। এর পাশাপাশি মাসের অনেকগুলি দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর কেন্দ্রীয় সরকার কেরোসিন বরাদ্দ করেছে। এর জন্য কয়েকমাস ধরে বরাদ্দ কেরোসিনের পুরোটা তোলা যাচ্ছিল না। এর সুযোগ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার এবার বরাদ্দ প্রচুর পরিমাণে ছেঁটে দিল। আরও বেশি গরিব মানুষ এবার কাঠ, কয়লা প্রভৃতি পুড়িয়ে রান্না করতে বাধ্য হবে।