অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
বারুইপুরে বৃষ্টি মাথায় জমা জলে হেঁটে প্রচার করলেন যাদবপুরের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। সন্ধ্যায় তাঁর সমর্থনে প্রচারে এসেছিলেন প্রবীন সিপিএম নেতা গৌতম দেব ও সারা ভারত কিষাণ সভার সাধারণ সম্পাদক বিজু কৃষ্ণণ। অন্যদিকে, এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ সকালে ১১১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করেন। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ও সোনারপুর উত্তর বিধানসভায় প্রচার চালান। এদিন সকালে সায়নী ১১১ নম্বর ওয়ার্ডের বিবেকানন্দ পার্ক, ব্রহ্মপুর মোড়, ঋষি রাজনারায়ণ রোডে প্রচার সারেন। সঙ্গে ছিলেন টালিগঞ্জের বিধায়ক তথা মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ও কাউন্সিলার সন্দীপ দাস। এরপর সায়নীদেবী ৯৫ নম্বর ওয়ার্ডের অলিগলিতে গিয়ে, কার্যত অনেক বাড়ির দরজায় পৌঁছে যান। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। সেলফির আবদারও মেটান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন এলাকার বিধায়ক তথা মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তাঁকেও হেঁটে প্রচার করতে দেখা যায়। এরপর বিকেলে ভাঙড়ে প্রচার থাকলেও বৃষ্টির জন্য তা বাতিল হয়। এদিকে বৃষ্টি মাথায় নিয়েই জমা জলে হেঁটে বারুইপুর পুরসভা ও পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার সারলেন সৃজনবাবু। পুরসভার ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড সংলগ্ন মদারাট পঞ্চায়েত ঘেঁষা এলাকায় হেঁটে জনসংযোগ সারেন। মানুষ অভিযোগ করেন, প্রতিবছর জল জমার যন্ত্রণায় ভুগতে হয় আমাদের। জল নিকাশির হাল বেহাল। মদারাট পপুলার একাডেমি স্কুলের কাছে জমা জল দেখে বিরক্ত হন সৃজন। বলেন, বারুইপুর শহরের জল নিকাশির অবস্থা ভয়াবহ। দু’টি ওয়ার্ড ঘুরে মদারাট পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচারে যান। এদিন সকালে তিনি পিয়ালি স্টেশনে যান। ট্রেনের যাত্রীদের সঙ্গে হাত মেলান তিনি। পরে ওই এলাকায় জনসংযোগ সারেন। প্রার্থী বলেন, বিজেপি হারবে, কেন্দ্রে বিকল্প সরকার হবে।
অন্যদিকে সোনারপুর উত্তর বিধানসভার খেয়াদহ দু’নম্বর পঞ্চায়েত এলাকার খোরকি গ্রাম থেকে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণবাবু। টোটো মিছিল করে এলাকা পরিক্রমা করেন তিনি। তবে এলাকায় খুব একটা নেমে জনসংযোগ করতে দেখা যায়নি তাঁকে। উচ্ছেপোতা এলাকার পরিক্রমার পর সেখানেই কর্মসূচি শেষ করেন।