কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
শিল্পী পার্থ ঘোষ জানিয়েছেন, মণ্ডপের ডান দিকে বসছে প্রায় ৯০ ফুটের আয়না। বিশেষ কোণে তা রাখা হবে। এর মাধ্যমে উল্টোদিকে থাকা দেওয়াল চিত্রের প্রতিচ্ছবি দেখা যাবে। শিল্পীর মূল ভাবনা, নগর দর্পণ। ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা সুপ্রিয় চক্রবর্তী বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ ঘরবন্দি। পুজোয় নিশ্চয়ই তাঁরা মুক্তির স্বাদ পেতে চাইবেন। তাই এই প্রচেষ্টা। মণ্ডপে বিভিন্ন রং ব্যবহার করা হয়েছে।’
সেক্টর-ওয়ানের একপাশে যখন থিমের জাঁকজমক অন্যদিকে তখন সাবেকিয়ানার স্পর্শ। সল্টলেকের সি-এ ব্লকের পুজোয় এবার একচালার ডাকের সাজের প্রতিমা। পরম্পরা ভাঙতে চাইছে না তারা। এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে ঘরোয়া পুজো সারতে উদ্যোগী ক্লাবের কর্তারা। তাঁদের মতে, কোভিডবিধি মেনে মাতৃ আরাধনা করা হবে। অন্যদিকে, সি-জে ব্লকের পুজোতেও বাঙালিয়ানার ছাপ। ঘরোয়া পুজোতে শামিল হয়েছেন ব্লকের মহিলারা। রয়েছেন বিধাননগর পুরসভার মুখ্য প্রশাসক কৃষ্ণা চক্রবর্তীও। তিনি জানিয়েছেন, এলাকার মহিলাদের সঙ্গে পুজোর চারদিন আনন্দে মেতে উঠব। একসঙ্গে হবে খাওয়াদাওয়া।