ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে কয়েকজন চাষের কাজে জমিতে যাচ্ছিলেন। সেই সময় কালভার্টের নীচে রাখা বোমাগুলি তাঁদের নজরে পড়ে। কালভার্টের নীচে বোমা রাখা রয়েছে খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকাবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় লালগোলা থানায়। স্থানীয় বাসিন্দা ইউনুস আলি বলেন, যেখানে সেখানে বোমা রেখে দেওয়া হচ্ছে। কখন যে বিপদ ঘটে যাবে কে জানে। এবিষয়ে পুলিস কড়া পদক্ষেপ নিক। বোমা উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোর তৈরি হয়েছে। মুর্শিদাবাদ জেলা কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাস বলেন, ভোটে মানুষকে ভয় দেখানো এবং বুথ দখল করার জন্য তৃণমূল জেলাজুড়ে বোমা মজুত রাখছে।
জঙ্গিপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান বলেন, মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। তাই বোমা, পিস্তলের সংস্কৃতিতে আমরা বিশ্বাস করি না। লালগোলা থানার এক পুলিস অফিসার বলেন, দুটি ব্যাগে মোট ১০টি তাজা সকেট বোমা রয়েছে। কে বা কারা কী উদ্দেশ্যে বোমাগুলি মজুত রেখেছিল তার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে বোমা উদ্ধারের ঘটনায় কেউ আটক বা গ্রেপ্তার হয়নি।
প্রসঙ্গত, ৭ মে, বুধবার তৃতীয় দফায় জঙ্গিপুর ও মুর্শিদাবাদ লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। জঙ্গিপুর লোকসভার সাতটি বিধানসভার অন্যতম লালগোলা। স্বাভাবিকভাবেই এদিন সকালে বোমা উদ্ধারের ঘটনায় পুলিস কর্তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। এর আগেও জেলার বিভিন্ন স্থানে বোমা উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আতঙ্কও ছড়িয়েছে জেলাবাসীর মধ্যে। ভোটের দিন অশান্তির সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না কেউ কেউ।