ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর প্রায় ৩১০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছিল। এ বছর ব্লকে ২০০ হেক্টরের বেশি জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। পাশাপাশি প্রায় দু’হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ হয়েছিল। কিন্তু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় চাষের ক্ষতি হলে পাট ও ভুট্টা চাষে উৎসাহ কমতে পারে কৃষকদের। বড় ধাপেরচাত্রা গ্রামের পাট চাষি অনিল বর্মন জানিয়েছেন, পাট বীজ ফেলার পর বৃষ্টি না হওয়ায় বীজ থেকে অঙ্কুর ঠিকভাবে বের হয়নি। নতুন করে পাটবীজ রোপণের উপায় নেই। খেতে জলসেচের ব্যবস্থা নেই। পাট গাছগুলি মরতে বসেছে। কবে বৃষ্টি নামবে, সেই আশায় গ্রামের কৃষকরা। বৃষ্টি না নামলে লোকসান হবে। এক ভুট্টা চাষি জানিয়েছেন, তীব্র গরমে ভুট্টা চাষে প্রভাব পড়েছে। গাছ মরে যাচ্ছে। এবার ফলনও কম হয়েছে। যদিও কৃষিদপ্তর জানিয়েছে, ভুট্টা চাষের জন্য চাষিদের আগ্রহী করতে প্রশিক্ষণ দিয়েছে দপ্তর। তাই ভুট্টা চাষে খুব একটা ক্ষতির আশঙ্কা নেই। এ নিয়ে শীতলকুচি ব্লক সহকৃষি অধিকর্তা প্রদীপ্ত ভৌমিক বলেন, গরমে আমরা চাষ নিয়ে চিন্তিত। কৃষকরা পাট চাষে ক্ষতির সম্মুখীন হলে আগ্রহ হারাতে পারেন। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত জমিতে সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।