কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, এই তদন্তে পুলিসি গাফিলতি ছাড়াও নীলরতন সরকার হাসপাতালে সুরক্ষার বিষয়টি পর্যালোচনা করা হবে। তদন্তে কোনও পুলিসকর্মী দোষী প্রমাণিত হলে তাঁকে শাস্তির মুখে পড়তে হবে। কলকাতা পুলিসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত এন আর এস কাণ্ডে মোট ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে চার অভিযুক্তের নাম দেওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যে দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি দু’জনের খোঁজ চলছে। এই ঘটনার তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এন আর এসে জুনিয়র ডাক্তার প্রহৃত হওয়ার ঘটনায় চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে কলকাতা পুলিসকে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। ডাক্তারদের অভিযোগ, বারবার শহরে ডাক্তাররা প্রহৃত হলেও কোনও ক্ষেত্রেই দোষীরা সাজা পাননি। এই অভিযোগ প্রসঙ্গে লালবাজার জানিয়েছে, অতীতে কলকাতা শহরে চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনার তদন্তে প্রায় সবকটি ক্ষেত্রেই তদন্ত শেষ করে চার্জশিট পেশ করেছে পুলিস। পুলিসের দাবি, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিচার প্রক্রিয়া চলাকালীন ‘টি আই প্যারেডে’ ডাক্তাররা গরহাজির থাকছেন। ফলে মামলা বিলম্বিত হচ্ছে। দোষীদের শাস্তি হচ্ছে না।
এদিকে, কলকাতা শহরের ১৫টি সরকারি হাসপাতালে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ২০১৮ সালে ৩৪৪ সুরক্ষাকর্মী নিয়োগ করেছিল রাজ্য সরকার। প্রতিটি হাসপাতালে গড়ে ১৫–২৫ জন এহেন সুরক্ষাকর্মী রয়েছেন। সোমবার রাতে এই ঝামেলার সময় সুরক্ষাকর্মীদের ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হবে।