আমেরিকার হামলার পর ইজরায়েলে আছড়ে পড়ল ইরানের সর্ববৃহৎ মিসাইল
রাস্তাঘাট জনশূন্য। সাইরেনের শব্দ মিশেছে আমজনতার আর্তনাদে। তেল আভিভের আকাশজুড়ে ঘন কালো ধোঁয়া। ভেঙে পড়েছে একের পর এক বহুতল।

বর্তমান ওয়েবডেস্ক
জুন ২৩, ২০২৫
তেহরান: রাস্তাঘাট জনশূন্য। সাইরেনের শব্দ মিশেছে আমজনতার আর্তনাদে। তেল আভিভের আকাশজুড়ে ঘন কালো ধোঁয়া। ভেঙে পড়েছে একের পর এক বহুতল। রবিবার ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বৃষ্টির পর ইজরায়েলের একাধিক এলাকায় এমনই চিত্র সামনে এসেছে। পরমাণু কেন্দ্রে আমেরিকা আঘাত হানতেই ইজরায়েলের উপর বদলা নিতে শুরু করেছে ইরান। আর এদিনের এই অভিযানে নিজেদের সবচেয়ে বড় মিসাইল ব্যবহার করেছে তারা। নাম খোররামশহর ৪। জানা গিয়েছে, এটি সর্বোচ্চ পরিমাণ বিস্ফোরক বহনেও সক্ষম।
ইরানিয়ান রেভলিউশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) সূত্রে খবর, এদিন ইজরায়েলকে টার্গেট করে কমপক্ষে ৪০টি মিসাইল ছোড়া হয়। এর মধ্যেই ছিল খোররামশহর ৪। এই ক্ষেপনাস্ত্রের রেঞ্জ ২ হাজার কিমি। ওয়ারহেডের ওজন ১ হাজার ৫০০ কেজি। এটি একাধিক ওয়ারহেড বহনেও সক্ষম। বায়ুমণ্ডল থেকে বেরনোর সময় ইরানের চতুর্থ জেনারেশনের এই ক্ষেপণাস্ত্রের গতিবেগ শব্দের থেকে ১৬ গুণ বেশি থাকে। আর বায়পমণ্ডলে ঢোকার সময় এর গতিবেগ শব্দের থেকে আট গুণ বেশি। টার্গেট এরিয়াতে পৌঁছনোর পর একসঙ্গে ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এটি।
কিন্তু কেন এই নামকরণ? ১৯৮০ সালে ইরাক-ইরান যুদ্ধের সাক্ষী ছিল খোররামশহর। ইরানের যুদ্ধ বিপর্যস্ত এই শহরের নামেই মিসাইলের নাম রাখা হয়েছে। চতুর্থ জেনারেশনের ক্ষেপনাস্ত্রটি খাইবার নামেও পরিচিত। খাইবার আসলে একটি ইহুদি দুর্গ। সপ্তম শতাব্দীতে দখল হয়ে যাওয়া এই দুর্গ বর্তমানে সৌদি আরবে অবস্থিত।
related_post
অমৃত কথা
-
অভাব
- post_by বর্তমান
- জুলাই 20, 2025
এখনকার দর
-
ইউরো
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
পাউন্ড
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
ডলার
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
রুপোর দাম
- post_by Admin
- জুলাই 20, 2025
-
সোনার দাম
- post_by Admin
- জুলাই 20, 2025
-
নিফটি ব্যাঙ্ক
- post_by Admin
- জুলাই 18, 2025
-
নিফটি ৫০
- post_by Admin
- জুলাই 18, 2025