Bartaman Patrika
 

গাঁয়ের নাম পাবুং

অজন্তা সিনহা: ঘুম ভাঙে ‘ওম মণিপদ্মে হুম’ সুরে। আহা, কি শান্তি! এমন সকাল রোজ রোজ কেন হয় না? যাঁরা শুনেছেন, তাঁরা জানেন, এই সুরের এক অতুলনীয় ও অপ্রতিরোধ্য শক্তি রয়েছে, যা খুব সহজেই মনকে অপার শান্তির দেশে নিয়ে যায়—উত্তরবঙ্গের চারকোলের অন্তর্গত পাবুং গ্রামে (নামভেদে পাবং)। এলাকাটি কালিম্পং জেলার অধীনে। বাগরাকোট মীনা মোড় থেকে রওনা দেওয়ার পর কিছুক্ষণ মোটামুটি ভালো পিচের রাস্তা। ভনজং থেকে শুরু হল ঝাঁকুনি। রাস্তার বেশির ভাগই পাথুরে। আর পুরোটাই ভাঙা। তবে, দু’পাশের দৃশ্যপট সব ভুলিয়ে দেয়। একদিকে খাড়া পাহাড়। অন্যদিকে  দূর দূর পর্যন্ত গ্রাম, জঙ্গল, পাহাড়ের সারি। অনেকটা যাওয়ার পর চারকোল, সেখান থেকে জিজ্ঞাসা করে পাবুংয়ের এই চিত্রকূট ফার্ম হাউস।
সময়টা শরৎ। তবে, প্রকৃতির মেজাজ মোটেই সুবিধের নয়। পাবুং পৌঁছতে দুপুর গড়ায়। ঘন কুয়াশার আস্তরণ তখন ঢেকে দিয়েছে পুরো গ্রাম। ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে হাত-পা। দ্রুত লাঞ্চ করে কম্বলের নীচে ঢুকি। সফরসঙ্গী বান্ধবীর সঙ্গে গল্প করতে করতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি। সেই ঘুম ভাঙতে সন্ধ্যা। তারপর আর বিশেষ অবকাশ ছিল না বাইরে আসার। কুয়াশা আরও ঘন হয়েছে। ঠান্ডা বেড়েছে। একবার শুধু ডিনারের জন্য ডাইনিং রুমে গিয়েছি, এই যা !
মোদ্দা কথা পাবুং-কে আবিষ্কার শুরু হল পরের দিন সকাল থেকেই। অনেকটা জায়গা জুড়ে ছড়ানো এই ফার্ম হাউসের মালিক একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মী। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী পরিবারটির সকলেই খুব আন্তরিক, নম্র ও শান্ত স্বভাবের। ফার্ম হাউসের ছড়ানো বাঁধানো খোলা চাতালের রঙিন ছাতার নীচে বসে প্রকৃতির রূপসুধা পান করতে করতেই ব্রেকফাস্ট সারলাম। আকাশ পরিষ্কার হওয়ায় আবহাওয়ার ভেজা ভাবটা কমেছে। গ্রামের খবর নেব। তার আগে ফার্ম হাউস ঘুরে দেখা যাক।
মানুষ, গাছপালা এবং জীবজন্তুর সুন্দর সহাবস্থান দেখলাম। কুকুর, বিড়াল, গোরু, ছাগল, খরগোশ, রাজহাঁস কী নেই ! আর সকলেই বেশ যত্নআত্তি সহকারে আছে। চাতালের এক দিকে পাশাপাশি তিনটি ঘর অতিথিদের জন্য। অন্যদিকে ফার্ম হাউসের মালিক, তাঁর পরিবারসহ থাকেন। প্রত্যেকটি ঘরের সামনে ফুলের বিচিত্র বাহার। এদের গাছগাছালির সংগ্রহ রীতিমতো ঈর্ষণীয়। নানা ধরনের ফুল ও ফলের গাছ, অর্কিড ছাড়াও রয়েছে ওষধি গাছের সম্ভার। কিছু নার্সারির ভিতরে। বাইরে টবেও রয়েছে কিছু। বেশ অনেকটা জায়গা জুড়ে ভুট্টার খেত। আছে ফুলঝাড়ু গাছ ইত্যাদি।
এই সূত্রেই বলি, গ্রামটি মূলত কৃষিনির্ভর। মাটি বেশ উর্বর। প্রায় সব ধরনের সব্জি ফলে। উল্লেখ্য স্কোয়াশ ও রাই শাক। ফলের মধ্যে কলা, ন্যাসপাতি, ব্রাউন অ্যাপেল ও চাইনিজ অ্যাপেল। এছাড়া দারুচিনি ও বড় এলাচের চাষ বহুল পরিমাণে হয় এখানে। উৎপন্ন হয় মধু। সবারই ঘরের লাগোয়া জমিতে চাষবাস। ছোট্ট গ্রাম পাবুংয়ে রয়েছে একশোর উপর ঘর-পরিবার। গ্রামে একটাই প্রাথমিক স্কুল। তবে, দুটি বোর্ডিং স্কুলও আছে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত। হাইস্কুল চারটি—দুটি সরকারি, দুটি বেসরকারি। আর্থিকভাবে অনগ্রসর হলেও শিক্ষা ক্ষেত্রে যথেষ্ট সচেতন গ্রামবাসীরা। এলাকায় জলের সমস্যা প্রকট। চিকিৎসার জন্য কালিম্পং যেতে হয়। দুর্ঘটনা বা কঠিন রোগের ক্ষেত্রে সেটা একটা বড় সমস্যা। যাইহোক, ওরা এসব নিয়েই দিব্যি আছে। আসলে দূষণমুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ ওদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
উৎসব-পার্বণের মধ্যে দুর্গাপুজো ও দীপাবলি তো আছেই। এছাড়াও গ্রামে বেশ কিছু বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী থাকায় লোসা উৎসবও খুব বর্ণাঢ্য আকারে পালিত হয়।  সেনাবিভাগ থেকে অবসরের পর তাঁদের ফার্ম হাউসেই হোম স্টে খোলেন গৃহকর্তা। খাবারের ক্ষেত্রে ভাত, রুটি, ডাল, শাকসব্জি, চিকেন, ডিম পাওয়া যায়। ফার্ম হাউসেরই শাকসব্জি, ফলে অত্যন্ত সুস্বাদু। ব্রেকফাস্ট ও স্ন্যাকসে ব্রেড, পুরি, রুটি, পরোটা, পকোড়া এবং চা-কফি মেলে। এঁদের তৈরি করা স্পেশাল মোমো আর থুপপা এককথায় লাজবাব। আর পাবেন খাঁটি মধু এবং বাড়ির গোরুর দুধ ও তার থেকে তৈরি ঘি।
উচ্চতা ৪ হাজার ৫০০ ফুট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে অতুলনীয় পাবুং। কিছুটা প্রত্যন্ত হওয়ায় পর্যটকদের ভিড় কম। উত্তরবঙ্গের সব থেকে বড় আকর্ষণ কাঞ্চনজঙ্ঘার দারুণ ভিউ মেলে এখান থেকে। এই ফার্ম হাউস থেকেও দেখা যায়। উর্বর জমিতে গাছপালা বেড়ে উঠেছে আপন খেয়ালে। ফুল আর অর্কিডের স্বর্গ এই অঞ্চল। ফুল দেখার জন্য মার্চ-এপ্রিল। অক্টোবরেও কিছু মরশুমি ফুলের দেখা মেলে। আর আছে চা বাগান, সবুজের উৎসব সেখানে। জঙ্গলে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। মিনিবেট, সানবার্ড, থ্রাশ, রোলার্স, স্যালো ইত্যাদি পাখি দেখার জন্য ভিড় করেন পক্ষীপ্রেমীরা।
কাছাকাছি ঘোরার মধ্যে আছে কালিম্পং, চারকোল, লাভা, লোলেগাঁও। কালিম্পং মাত্র ৩৫কিমি। পাবুং থেকে কিছুদূর এগনোর পর রেলি খোলা, খোলা অর্থাৎ নদী। এই নদী পার হয়ে কালিম্পং পৌঁছতে হয়। রেলি খোলাকে ঘিরেও গড়ে উঠেছে ট্যুরিস্ট স্পট। এই নদীতে এক ধরনের ছোট ছোট মাছ পাওয়া যায়, যা খুবই সুস্বাদু। অঞ্চলটি ভারি সুন্দর। পাহাড়, নদী, জঙ্গলের এক অপরূপ ক্যানভাস রচিত হয়েছে । ঘুরে দেখা যেতে পারে কমলালেবুর বাগান, দারুচিনি বাগান, হনুমান পয়েন্ট। চারকোলে একটি অসাধারণ সান সেট পয়েন্ট রয়েছে। সংগ্রহ করতে পারেন গ্রামের মানুষের হাতে তৈরি বাঁশের হস্তশিল্পের সামগ্রী, যা এককথায় চমৎকার। মধুও সংগ্রহ করা যায়।
পাবুং যাওয়া যায় অক্টোবর থেকে মার্চ। তবে, সেরা সময় অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর। সেই সময় আকাশ মোটামুটি পরিষ্কার থাকে বলে কাঞ্চনজঙ্ঘার দর্শন মেলার সম্ভাবনা বেশি। যদিও আমাদের ভাগ্যে এ যাত্রায় দর্শন দিলেন না তিনি। প্রথম দিনটা মেঘলা আকাশ। দ্বিতীয় দিন আকাশ পরিষ্কার থাকলেও যেদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ, সেদিকটা কুয়াশায় ঢাকা থেকে গেল। পরের দিন তো ফিরেই এলাম। তবে, কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা না দিক, অমন সুন্দর গ্রামখানা তো দেখা হল! কী সরল মানুষগুলির ব্যবহার। আর ফার্ম হাউসের তো তুলনাই নেই। যেমন প্রাকৃতিক পরিবেশ, তেমন আপ্যায়ন। এই সব যাবতীয় না ভোলা সম্পদ নিয়েই ফেরার পথ ধরলাম। বিদায় পাবুং।
জরুরি তথ্য :
যে কোনও বড় শহর থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন, বিমানে বাগডোগড়া বিমানবন্দর, বাসে তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড চলে আসুন। এখান থেকে গাড়িতে পাবুং। যেতে হবে সেবক, তিস্তা হয়ে জাতীয় সড়ক ধরে। তারপর বাগরাকোট হয়ে পাহাড় ও জঙ্গলের পথ ধরে পৌঁছতে হবে এই গ্রামে। সময় লাগে প্রায় চার ঘণ্টা। গাড়ি রিজার্ভ করলে খরচ ৩ হাজার ৬০০ টাকা মতো। বিমানবন্দর থেকে গেলে খরচটা সামান্য বাড়তে পারে। এছাড়া শিলিগুড়ির হিলকার্ট রোডের এয়ার ভিউ মোড় থেকে শেয়ার গাড়ি যায়। দুপুর ১টায় ছাড়ে গাড়ি। গাড়ি ভাড়া মোটামুটি ১৫০ টাকা। শেয়ার গাড়িতে সময় কিছুটা বেশি লাগে। চিত্রকূট ফার্মহাউস হোম স্টে-তে একটি ৮ বেডের, দুটি ২ বেডের ও তিনটি ৩ বেডের ঘর আছে। থাকা-খাওয়ার খরচ দিনপ্রতি, জনপ্রতি ৯০০ টাকা। যোগাযোগ ৯৫৪৭৮৫৭৪৫৩।  
16th  June, 2019
উটিতে প্লাস্টিকে না
 

পুজোয় উটি যাচ্ছেন? সাবধান! প্লাস্টিক জাতীয় কিছু নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যা বর্জ্য হয়ে পরিবেশের ক্ষতি করতে পারে। স্বাধীনতা দিবসের দিন থেকে নিষিদ্ধ হচ্ছে প্লাস্টিক। 
বিশদ

04th  August, 2019
ছোট পোশাকে না

লখনউ ঘুরতে যাচ্ছেন? যাচ্ছেন যান, সেটা সমস্যার নয়। সমস্যা ইমামবাড়া নিয়ে। সম্প্রতি এক নির্দেশিকা প্রকাশ করা  হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে দুশো বছরের প্রাচীন দুই ইমামবাড়াতে শোভনীয় নয় বা  শরীর প্রদর্শিত কোনও পোশাক পরে প্রবেশ করা যাবে না।  
বিশদ

04th  August, 2019
মুর্শিদাবাদের প্রাচীন উৎসব বেড়া 

মুর্শিদাবাদ তথা ভারতের অন্যতম প্রাচীন উৎসব এই বেড়া বা ব্যাড়া উৎসব। প্রতি বছর বাংলা ভাদ্র মাসের শেষ বৃহস্পতিবার এই উৎসব সাড়ম্বরে পালিত হয়। উৎসবের শুরু হয় হাজারদুয়ারি সংলগ্ন ভাগীরথীর নদীর ঘাট থেকে। এই উৎসবে শামিল হন মুর্শিদাবাদের বহু মানুষ।  
বিশদ

04th  August, 2019
বর্ষায় হেসাডি 
সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়

একটু ছুটি পেল কি না পেল বাঙালি ঘুরতে বেরিয়ে পড়ল। সেরকম বর্ষায় দু-চারদিনের ছুটি পেলে যাওয়া যেতেই পারে অরণ্য, পাহাড়ে ঘেরা হেসাডি। বর্ষায় প্রকৃতির রূপ আর সবুজ বনাঞ্চলের বৃষ্টিস্নাত শ্যামলিমা দু’চোখ ভরে দেখার স্মৃতি বহুদিন অমলিন থাকবে এখানে এলে।
বিশদ

04th  August, 2019
নৈঃশব্দ ও কোলাহলের সহাবস্থানে
অভিনন্দন দত্ত 

দীর্ঘ এক বছরের পরিকল্পনার পর অবশেষে বালি যাওয়াটা স্থির করেই ফেললাম। বালি, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ প্রান্তে সমুদ্র বেষ্টিত এক বিশালাকার দ্বীপ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই ভূভাগকে বলা হয় ‘আইল্যান্ড অব দ্য গডস’। ইন্দোনেশিয়ার সবথেকে বেশি হিন্দুর (৮৩%) ঠিকানাও এই বালি।  
বিশদ

21st  July, 2019
শৈলশহর ইয়েরকাড 

শৈলশহর উটির পরিচিতি সর্বজনীন। কিন্তু ‘পুওরম্যানস’ উটির কথা অধিকাংশেরই অজানা। সেবার গিয়েছিলাম সেই অজানা গন্তব্যেই। উত্তর-মধ্য তামিলনাড়ুর সালেম জেলায় পশ্চিমঘাট পর্বতের শেভারয় পাহাড়ের মাথায় নিরিবিলি নির্জন শৈলশহর ইয়েরকাড। কফি-কমলালেবু আর ইউক্যালিপটাসে ঘেরা। 
বিশদ

21st  July, 2019
শহরের মধ্যে দেশ ভ্যাটিকান

ভ্যাটিকান সিটি। ইতালিয়ানরা বলেন সিটা ডেল ভ্যাটিকানো। বিশ্বের ক্ষুদ্রতম এই দেশ খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিশেষ করে রোমান ক্যাথলিকদের কাছে পবিত্র তীর্থভূমি। ইতালির রোম শহরের মধ্যে টিবের নদীর পশ্চিমপাড়ে অবস্থিত অতিক্ষুদ্র এই দেশটার আয়তন মাত্র ১১০ একর।
বিশদ

07th  July, 2019
পঞ্চকেদার

গাড়োয়াল হিমালয়ের অন্তর্গত সর্বপরিচিত ট্রেকরুট হল পঞ্চকেদার। কেদারনাথ, মদ্‌ম঩হেশ্বর, তুঙ্গনাথ, রুদ্রনাথ ও কল্পেশ্বর হল এর অন্তর্ভুক্ত। স্বর্গারোহণের পথে মহিষরূপী শিব ভীম দ্বারা আবিষ্ট হয়ে খণ্ডিতভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল এই সকল স্থানে। এদেরকে কেন্দ্র করেই এই তীর্থস্থানগুলি গড়ে উঠেছে বলে মানুষের বিশ্বাস। বিশদ

07th  July, 2019
কালকা স্টেশনে ছোট রেলের মিউজিয়াম  

পাহাড়ি পথে শুয়োঁপোকার মতো চলা ছোট রেলের অতীত দেখতে পাবেন কালকা স্টেশনে। দেশ বিদেশের পর্যটকরা ছোট রেলে চড়ে পৌঁছে যান সিমলা। সাহেবদের তৈরি শতাব্দী প্রাচীন এই রেলকে এবার ফ্ল্যাশব্যাকে দেখে নেওয়ার সু্যোগ পাবেন সবাই। 
বিশদ

16th  June, 2019
ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ারস  

ফুলের উপত্যকা ‘ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ারস।’ উত্তরাখণ্ডের এই বর্ণময় উপত্যকায় রঙের রামধনু খেলে বর্ষার আগে। বিশ্ব ঐতিহ্যের তকমাপ্রাপ্ত এই ফুলের উপত্যকায় প্রায় তিনশো প্রজাতির ফুল মেলে ধরে তাদের সৌন্দর্যকে।  
বিশদ

16th  June, 2019
গঙ্গায় হাউস বোট 

নামে হাউস বোট হলেও হাউস নেই। তাতে কী? এই বোটে চেপে ঘোরা তো যাবে গঙ্গার বুকে। সম্প্রতি কেরলের হাউস বোটের মতো গঙ্গায় ভাসল ‘গঙ্গাশ্রী ’ ও ‘জলশ্রী ’ নামে দুটি হাউস বোট।  
বিশদ

16th  June, 2019
এবার দার্জিলিংয়ের চিড়িয়াখানায় টাকিন 

ভুটানের জাতীয় পশু টাকিন। পাহাড়ি ছাগল ও অ্যান্টিলোপের মাঝামাঝি গোত্রের এক প্রাণী টাকিন। প্রাণীটি সংকটাপন্ন তালিকাভুক্ত।  
বিশদ

16th  June, 2019
অন্ধ্রপ্রদেশ বেড়াতে গেলে 

বিজয়ওয়াড়া শহর ছাড়িয়ে এসেছি প্রায় আধঘণ্টা আগে, এবার গাড়ি হাইওয়ে ছেড়ে মোড় নিয়ে ঢুকল গ্রামের মধ্যে। পূর্বঘাট পর্বতমালার পায়ের নীচে ছোট্ট গ্রাম কোণ্ডাপল্লি। কিন্তু গ্রামে ঢুকে প্রথমেই মনে হল অন্ধ্রপ্রদেশের এই স্বল্পপরিচিত গ্রামের সঙ্গে পূর্ব বর্ধমানের নতুনগ্রামের কী আশ্চর্য মিল!  
বিশদ

16th  June, 2019
 যা যা ব র চাঙপাদের ঘর গেরস্থালি

 উৎপল দাস: জুন, জুলাই, আগস্ট আর সেপ্টেম্বর— এই চার মাস হল লাদাখ ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময়। আর এই ভ্রমণসূচির মধ্যে যদি থাকে সোমোরিরি লেক আর তার সংলগ্ন কোরজোক গ্রাম তাহলে সেখানে আরও একটা দিন বাড়তি থাকুন। দেখে আসুন যাযাবর চাঙপাদের ঘর গেরস্থালি।
বিশদ

02nd  June, 2019

Pages: 12345

একনজরে
  ওয়াশিংটন: ভুয়ো লাইসেন্সধারী পাইলটদের উপর বিশ্বাস নেই। ইউরোপের পর এবার আমেরিকাতেও নিষিদ্ধ হল পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পিআইএ)। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কথা রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বদলির পর বাড়ির কাছেই কাজের সুযোগ পেলেন চারশোর বেশি স্বাস্থ্যকর্মী। শুক্রবার ৪১৫ জন মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টকে রাজ্যের বিভিন্ন ...

মাদ্রিদ: রিয়াল মাদ্রিদের লিগ জয় কার্যত নিশ্চিত। অঘটন না ঘটলে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই খেতাব জিতবে জিনেদিন জিদান-ব্রিগেড। লিগ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার চেয়ে ...

সংবাদদাতা, মালদহ: প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও লকডাউনের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত মালদহের আম ব্যবসাকে চাঙ্গা করতে ইতিমধ্যেই উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যানপালন দপ্তর। দিল্লিতে নিযুক্ত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩০: কলকাতায় দ্য জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন, অধুনা স্কটিশ চার্চ কলেজ প্রতিষ্ঠা করলেন আলেকজান্ডার ডাফ এবং রাজা রামমোহন রায়
১৯০০: অভিনেতা ছবি বিশ্বাসের জন্ম
১৯৪২: মার্কিন অভিনেতা হ্যারিসন ফোর্ডের জন্ম
১৯৫৫: সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর মৃত্যু
২০১১: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক তিনটি বিস্ফোরণে হত ২৬, জখম ১৩০
২০১৩: বোফর্স কান্ডে অভিযুক্ত ইতালীয় ব্যবসায়ী অত্তাভিও কাত্রোচ্চির মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৩১ টাকা ৭৬.০৩ টাকা
পাউন্ড ৯৩.০০ টাকা ৯৬.২৯ টাকা
ইউরো ৮৩.২৩ টাকা ৮৬.২৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  July, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৯,৯৪০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৩৮০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,০৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৯ আষাঢ় ১৪২৭, ১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, অষ্টমী ৩২/৪৫ অপঃ ৬/১০। রেবতী ১৫/২৫ দিবা ১১/১৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৫২, সূর্যাস্ত ৬/২০/৩৮। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২২ মধ্যে। রাত্রি ৯/১২ গতে ১২/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ২/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৩ গতে ৮/২২ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২১ গতে ১১/৪২ মধ্যে।
২৮ আষাঢ় ১৪২৭, ১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, অষ্টমী অপরাহ্ন ৫/০। রেবতী নক্ষত্র দিবা ১১/৮। সূযোদয় ৫/৩, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৬ গতে ১০/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/১৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/২৯ গতে ২/৫৫ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৩ গতে ৮/২৩ মধ্যে ও ৩/৩ গতে ৪/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২৩ গতে ১১/৪৩ মধ্যে।
২১ জেল্কদ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বৃষ: কোনও সম্পদ লাভে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

১৮৩০: কলকাতায় দ্য জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন, অধুনা স্কটিশ চার্চ কলেজ ...বিশদ

07:03:20 PM

গুজরাটে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৯০২ 
গুজরাটে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯০২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু ...বিশদ

08:06:12 PM

মহারাষ্ট্রে একদিনে করোনা আক্রান্ত ৬,৪৯৭ 
মহারাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৪৯৭ জন করোনায় আক্রান্ত ...বিশদ

07:52:00 PM

উত্তর প্রদেশে একদিনে করোনা আক্রান্ত ১,৬৬৪ 
উত্তর প্রদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৬৬৪ জন করোনায় ...বিশদ

07:47:39 PM

২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ১,৪৩৫
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১,৪৩৫ জন। ...বিশদ

07:47:36 PM